এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয় করার উপায় ২০২২

আপনার যদি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থাকে, সেক্ষেত্রে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে বাড়তি আয়ের উৎস পেতে পারেন। আপনার অনলাইন প্ল্যাটফর্মের ধরন যেমনই হোক না কেনো, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক প্রোফাইল, এমনকি ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমেও রেফারেল বা অ্যাফিলিয়েট ইনকাম করা সম্ভব।


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো

চলুন জেনে নেওয়া যাক, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে, কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন, ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? – What is affiliate marketing?

অন্য প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিস কমিশনের বিনিময়ে প্রোমোট ও বিক্রির প্রক্রিয়াকে বলা হয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। শুনতে সহজ একটি বিষয় মনে হলেও এই প্রক্রিয়ার কার্যক্রম কিন্তু যথেষ্ট জটিল। সহজ ভাষায় বলতে গেলে, অন্যের পণ্য বা সেবা বিক্রির ব্যবস্থা করে কমিশন আয় করাকেই বলা হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। উদাহরণস্বরূপ, অ্যামাজনঅ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম, যার জনপ্রিয়তা সব সময়ই আকাশচুম্বী।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, সে বিষয়ে একটি সহজ ধারণা তো আমরা পেলাম। এবার চলুন জানি, কিভাবে কাজ করে এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে একজন সেলার অথবা প্রোডাক্ট এর উৎপাদনকারী প্রথমে একটি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম তৈরী করেন। এরপর সেই তিনি তার প্রোডাক্ট প্রোমোট করার উদ্দেশ্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারকে ইউনিক লিংক প্রদান করে। এই ইউনিক লিংক ব্যবহার করে প্রতি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার থেকে আসা সেলকে খুব সহজেই গণনা করা যায়।

অ্যাফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করে যখন কোনো ক্রেতা কোনো প্রোডাক্ট ক্রয় করেন, তখন ব্রাউজারে কুকি’র মাধ্যমে ডাটা সংরক্ষিত হয়। এই কুকি সেলারকে অ্যাফিলিয়েট সেল সম্পর্কে জানিয়ে দেয়। কুকি থেকে প্রাপ্ত ডাটা অনুসারে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারের প্রাপ্ত কমিশন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারকে বুঝিয়ে দেয় সেলার/উৎপাদনকারী।

এবার জেনে নেওয়া যাক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নামের এই কৌশলের প্রধান পক্ষদের সম্পর্কে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে তিন বা চারজন প্রধান পক্ষ থাকে। যারা হলোঃ


  • অ্যাফিলিয়েটঃ যে ব্যক্তি প্রোডাক্ট প্রোমোট করছেন (মানে কমিশনের উদ্দেশ্যে পণ্য সম্পর্কে মানুষজনকে জানাচ্ছেন)
  • সেলারঃ যে ব্যক্তি প্রোডাক্ট তৈরী বা বিক্রি করছেন
  • নেটওয়ার্কঃ অ্যাফিলিয়েট সম্পর্ক তথ্যসমুহ যে নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করে
  • কনজ্যুমারঃ যারা প্রোডাক্ট ক্রয় করেন


এবার চলুন একটু বিষদভাবে জানা যাক, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর এই প্রধান চার পক্ষ সম্পর্কে।


এফিলিয়েট মার্কেটার

অ্যাফিলিয়েট বা পাবলিশার হলেন সে ব্যক্তি যে সেলারের কোনো প্রোডাক্ট কমিশন পাওয়ার উদ্দেশ্যে প্রোমোট করে থাকেন। একজন অ্যাফিলিয়েট সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, ব্লগ, ভিডিও ও বিভিন্ন ধরনের কনটেন্টের মাধ্যমে একজন সেলারের প্রোডাক্ট এর প্রোমোশন চালিয়ে থাকেন। 

সেলার

সেলার হলো মূলত অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর হোস্ট। তারা/তিনি কোনো সময় একাধিক ব্যক্তিবর্গ থেকে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তিও হয়ে থাকেন। মূলত নিজের তৈরি বা নিজের প্রতিষ্ঠানের তৈরী প্রোডাক্ট প্রোমোশন এর লক্ষ্যেই অ্যাফিলিয়েট কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন এই সেলার।


এফিলিয়েট মার্কেটিং নেটওয়ার্ক

যদিওবা নেটওয়ার্ক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর একটি আবশ্যিক উপাদান নয়, তবুও এটা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেলারগণ মূলত বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে তাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম ম্যানেজ করে থাকেন। মূলত সেলার ও অ্যাফিলিয়েট এর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে দেওয়াই নেটওয়ার্ক এর কাজ। ক্লিকব্যাংক, শেয়ার-অ্যা-সেল, ইত্যাদি কিছু জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক।


কনজ্যুমার

অ্যাফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করে যারা প্রোডাক্ট ক্রয় করেন, তারা হলেন কনজ্যুমার। মূলত একজন কনজ্যুমার এর ক্রয়কৃত প্রোডাক্টের লাভের একটি অংশ কমিশন হিসেবে পাচ্ছেন একজন অ্যাফিলিয়েট।


এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে আয় করা যায়?

একজন কনজ্যুমার যখন অ্যাফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করে কোনো প্রোডাক্ট ক্রয় করেন, তখন একজন অ্যাফিলিয়েট কি হিসাবে আয় করেন – এটি একটি বহুল আলোচিত বিষয়। একজন কনজ্যুমারের ফর্ম সাবমিশন, ক্লিক, পারচেজ, ইত্যাদি অ্যাক্টিভিটি থেকে একজন অ্যাফিলিয়েট আয় করতে পারে। যেমনঃ

  • পার সেলঃ এটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় মডেল। এই পেমেন্ট মডেলে একজন অ্যাফিলিয়েট দ্বারা হওয়া সেল এর উপর ভিত্তি করে কমিশন দেওয়া হয়।
  • পার ক্লিকঃ এই পেমেন্ট মডেলের ক্ষেত্রে কমিশন পেতে সেল হওয়া লাগে না। বরং কোনো কনজ্যুমার অ্যাফিলিয়েট লিংকে ক্লিক করলেই অ্যাফিলিয়েট কমিশন দেওয়া হয়।
  • পার লিডঃ একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার দ্বারা জেনারেট করা প্রতি লিড এর জন্য পেমেন্ট করা হয় এই মডেলে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করবো?

আপনিও কি একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে চান? তাহলে দেরি কিসের! চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করবেন ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করবেন।

মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার একাধিক উপায়ে সেল বা ক্লিক আনার মাধ্যমে কমিশন পেতে পারেন। একেক অ্যাফিলিয়েট পদ্ধতির জনপ্রিয়তা একেক ধরনের। আপনি যে বিষয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন, সে বিষয়ের উপর নির্ভর করে কোন মাধ্যমে প্রোমোশন চালালে আপনি অধিক সফলতা পাবেন।

ব্লগিং

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর নাম নিলে প্রথমেই আসে ব্লগিং এর কথা। সার্চ ইঞ্জিন থেকে আসা ফ্রি ট্রাফিক থেকে ব্লগ পোস্টে থাকা অ্যাফিলিয়েট লিংক থেকেই আয় করা যাবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর উদ্দেশ্যে একাধিক ধরনের কনটেন্ট কাজে আসতে পারে। টিউটোরিয়াল, রিভিউ থেকে শুরু করে যেকোনো শিক্ষামূলক কনটেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট প্রোমোট করতে।

ইউটিউব

আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল এর মাধ্যমেও এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। আপনার ভিডিও ডেসক্রিপশনে এফিলিয়েট লিংক দিয়ে সেখান থেকে কমিশন পেতে পারেন। এছাড়া ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় আরো অনেকগুলো রয়েছে।

ইনফ্লুয়েন্সার এফিলিয়েট মার্কেটিং

আপনি যদি ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউব কিংবা ফেসবুকে একজন সোশ্যাল মিডিয়া আইকন হয়ে থাকেন, সেক্ষেত্রে আপনার ফলোয়াররা অ্যাফিলিয়েট সেল জেনারেট করে আপনাকে আয়ের পথ খুলে দিতে পারে। মানুষ ইনফ্লুয়েন্সারকে মূলত ফলো করে তাদের রিকমেন্ডেশন, লাইফস্টাইল ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা পেতে। আপনার যদি এমন ভালো একটি ফলোয়ার বেস থাকে, সেক্ষেত্রে অ্যাফিলিয়েট সেল এর মাধ্যমে ভালোই আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।

ইমেইল এফিলিয়েট মার্কেটিং

ইমেইল মার্কেটিংয়ে ইনভেস্টমেন্ট বিবেচনায় আয়ের সুবিধা অধিক বলে প্রমাণিত। একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার এর ইমেইল লিস্ট অ্যাফিলিয়েট সেল এর ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে। আপনার নিউজলেটার কিংবা সাধারণ মেইলে অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্টের লিংক যুক্ত করে দিলে তেমন শ্রম দেওয়া ছাড়া খুব সহজেই সেল জেনারেট করে আয় করতে পারেন।


কুপন সাইট

ই-কমার্স ও অনলাইন শপিংয়ের জনপ্রিয়তার ফলে দিন দিন কুপন সাইটগুলোর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। কুপন সাইটসমুহে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক পোস্ট করার মাধ্যমে শপিং যারা ভালোবাসে তাদের সাহায্য করার পাশাপাশি ভালো অংকের আয় সম্ভব।

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সম্পর্কে হাতেখড়ি তো হয়ে গেলো। এবার জানি চলুন, কেনোই বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন। অর্থাৎ একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেনো হবেন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।


প্যাসিভ ইনকাম

কনটেন্ট তৈরী ও প্রোমোশন এর সময় বাদ দিলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে কিন্তু যেকোনো সময় আয় করা সম্ভব। অর্থাৎ অনেকটা সবসময় পরিশ্রম করা ছাড়াই আয় করা যাচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে প্রতিটি ট্রান্সজেকশন এর ক্ষেত্রে আপনাকে উপস্থিত থাকতে হচ্ছেনা। একজন অ্যাফিলিয়েট হিসেবে আপনার কাজ হচ্ছে কনটেন্ট এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট এর প্রোমোশন, যে কাজ শুধুমাত্র একবারই করতে হচ্ছে।

ফ্লেক্সিবিলিটি

একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে অ্যাফিলিয়েট সেল এর ক্ষেত্রে আপনাকে আহামরি কোনো কাজ করতে হচ্ছেনা। আপনার ইতিমধ্যে থাকা কনটেন্ট এর মধ্যে অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট প্রোমোট করে খুব সহজেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন। এছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য আলাদাভাবে কনটেন্ট তৈরী করতে আহামরি কাঠখড়ও পোড়াতে হয়না। অর্থাৎ আপনার অবস্থা যাই হোক না কেনো, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ শুরু করতে পারেন তৎক্ষণাৎ।

কম ঝুঁকি

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে আপনাকে কোনো ঝুঁকি নিতে হচ্ছেনা। আপনি কোনো প্রোডাক্ট তৈরী কিংবা বিপনন করছেন না। আপনার একমাত্র কাজ হচ্ছে কোনো প্রোডাক্ট ক্রয়ে কোনো কনজ্যুমারকে সহায়তা করা। অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট প্রোমোশন এর সুযোগ কিন্তু অসংখ্য। একটি প্রোডাক্ট সেল না হলে আপনি ঠিকই অন্য প্রোডাক্ট প্রোমোট করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়ের উৎস খুঁজে নিতে পারবেন। এছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে কাস্টমার সাপোর্ট প্রদানের ঝামেলাও থাকছেনা।


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর উদাহরণ

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর খুঁটিনাটি তো জেনে গেলেন। এবার কথা হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন কিসের। কি বিষয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন, তা নির্ভর করছে আপনি কি ধরনের প্রোডাক্ট প্রোমোট করতে সক্ষম তার উপর। চলুন কিছু জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর উদাহরণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

অ্যামাজন এসোসিয়েটস এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম
জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম অ্যামাজন হতে পারে আপনার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর প্রথম পার্টনার। অ্যামাজন এর ক্যাটালগে থাকা অসংখ্য প্রোডাক্ট থেকে যেকোনো প্রোডাক্ট এ সেল জেনারেট করে আয় করা শুরু করতে পারেন।

দারাজ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম

বাংলাদেশের বহুল জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস, দারাজ ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের জন্য সম্ভাবনার পথ খুলে দিয়েছে। দারাজ অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে দারাজ এ লিস্টেড নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট প্রোমোট করে অ্যাফিলিয়েট সেল এর মাধ্যমে আয় করা যাবে। দারাজ অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম সম্পর্কে আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন।

১০ মিনিট স্কুল এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম

অনলাইন শিক্ষামূলক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট, ১০ মিনিট স্কুল এর ওয়েবসাইটে থাকা বিভিন্ন কোর্স বা ইবুক সেল করেও আয় করা যাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে। 👉 ১০ মিনিট স্কুল এফিলিয়েট প্রোগ্রাম থেকে আয়ের উপায়।

এনভাটো এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম

মিলিয়ন মিলিয়ন ডিজিটাল অ্যাসেট লাইব্রেরি, এনভাটো এলিমেন্টস এর জন্য অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট প্রোমোট করেও বেশ ভালো মানের আয় সম্ভব। এনভাটো এলিমেন্টস এর ক্ষেত্রে সুবিধার বিষয় হচ্ছে এর বিশাল অ্যাসেট লাইব্রেরী। অর্থাৎ আপনার বিষয় যা ই হোক, প্রোমোট করার জন্য সবসময় কিছু না কিছু পেয়ে যাবেন।

উপরের প্রোগ্রামগুলো ছাড়াও আরো অনেক এফিলিয়েট প্রোগ্রাম রয়েছে। ডোমেইন, হোস্টিং, এবং আরও কিছু প্রোগ্রাম আছে যার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন।

আপনি কি এফিলিয়েট মার্কেটিং করেছেন? আপনার অভিজ্ঞতা বা প্রশ্ন কমেন্টে জানাতে পারেন।

Post a Comment

Previous Post Next Post