করোনাভাইরাস এর নতুন নাম রাখা হয়েছে? (বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)

আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি অ বারাকাতুহ। বর্তমানে, করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্টের নাম রাখা হয়েছে ওমিক্রন।

দারুন একটি খবর নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করব, করোনাভাইরাসের নতুন ভেরিয়েন্ট এর নাম রাখা হয়েছে ওমিক্রন। চলুন বন্ধুরা কথা না বাড়িয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

করোনাভাইরাস এর নতুন নাম ভেরিয়েন্ট এর নাম রাখা হয়েছে ওমিক্রন।

এখন প্রশ্ন হলঃ কেন এই নাম রাখা হলো? গ্রিক(Greek) বর্ণমালা‌ এর আলোকে নাম রাখা
এর প্রথা প্রচলিত রয়েছে। এতে তার এর নাম হওয়া উচিত ছিল ‘Jai(জাই)’। অনেকেই এর উচ্চারণ করে থাকে ‘শি’। আবার চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয় এর নামের মিল রয়েছে। ঘটনাটি কি এ কারণেই ঘটেছে?

করোনাভাইরাসের উৎপত্তি চীনে বলে অনেকে দাবি করে থাকে। একাধিক দেশের এই দাবি ঘিরে প্রায়ই বিতর্ক দেখা দেয়। শুধু তাই নয়, ওই সময় হু-এর বিরুদ্ধে চীনের প্রতি পক্ষপাতিত্বের অভিযোগও তুলেছেন অনেকে। হয়তো সেই সব বিষয় মাথায় রেখেই ‘জাই’ অক্ষর এড়িয়ে নতুন রূপের নাম হু ‘ওমিক্রন’ রেখেছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ

দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে পাওয়া ওই করোনাভাইরাসের রূপ বি.১.১.৫২৯-এর নাম ‘ওমিক্রন’ দিয়েছে হু। যা গ্রিক বর্ণমালার ১৫ নম্বর অক্ষর। অন্য দিকে, হু-এর পদ্ধতি অনুযায়ী এই রূপের নাম গ্রিক বর্ণমালার ১৩ নঃ অক্ষর (Nu) বা ১৪ নঃ অক্ষর (Xi) উচিত ছিল বলেছেন।

বিশেষজ্ঞ এদের যুক্তি, ‘নিউয়ের’ সাথে গ্রিক এই বর্ণমাল এর অক্ষর ‘নিউ’-এর উচ্চারণ মিল পাওয়া যায়। তাই নয়া রূপে উৎপত্তি এর সময়ের কর্ম বিভ্রান্তি হতে পারে, তাই এই অক্ষরটি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। এই যুক্তিকে মেনে নিলেও পরের ‘জাই’ অক্ষরকে কেন বাদ দিলো হু? জোরালো হয়েছে এই প্রশ্ন।

অনেকের দাবি, চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)-এর নামের বানানের সঙ্গে ‘জাই’ অক্ষর মিলে যাওয়ায় সচেতনভাবেই তা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’-এর সম্পাদক পল নুকি হু-এর এক সূত্রের উদ্ধৃতি উল্লেখ করে জানিয়েছেন, করোনার নতুন রূপের নাম ‘জাই’ রাখা হলে তা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলকে ‘কলঙ্কিত’ করত।

বিশেষজ্ঞদের যুক্তি, ইংরেজি শব্দ ‘নিউ’-এর সাথে গ্রিক বর্ণমালার অক্ষর ‘নিউ’-এর উচ্চারণ মিলে যাওয়ায় নয়া রূপের উৎপত্তির সময় নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে বলেই ওই অক্ষরটি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। এই যুক্তিকে মেনে নিলেও পরের ‘জাই’ অক্ষরকে কেন বাদ দিলো হু? জোরালো হয়েছে এই প্রশ্ন।

গ্রিক বর্ণমালার আলোকে নাম রাখার যে প্রথা প্রচলিত রয়েছে, তাতে এর নাম হওয়া উচিত ছিল ‘জাই’। অনেকে এর উচ্চারণ করেন ‘শি’। এই উচ্চারণের সাথে আবার চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের নামের মিল রয়েছে। ঘটনাটি কি এ কারণেই ঘটেছে?

গ্রিক বর্ণমালার অক্ষর দিয়েই করোনাভাইরাসের বিভিন্ন রূপের নামকরণ করা শুরু করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। এই নিয়ম মেনেই করোনার প্রথম সন্ধান পাওয়া রূপের নাম ‘আলফা’ রাখা হয়েছিল। এভাবেই পর্যায়ক্রমে অন্য ভ্যারিয়েন্ট বা রূপগুলোর নাম রাখা হয়েছিল ‘বিটা’, ‘গামা’, ‘ডেল্টা’ ও ‘কাপ্পা’। কিন্তু সদ্য সন্ধান পাওয়া করোনার নয়া রূপের নামকরণে সেই নিয়ম ভাঙল হু।

দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে পাওয়া ওই করোনাভাইরাসের রূপ বি.১.১.৫২৯-এর নাম ‘ওমিক্রন’ দিয়েছে হু। যা গ্রিক বর্ণমালার ১৫ নম্বর অক্ষর। অন্য দিকে, হু-এর পদ্ধতি অনুযায়ী এই রূপের নাম গ্রিক বর্ণমালার ১৪ নম্বর অক্ষর ‘জাই’ (Xi) হওয়াই উচিত ছিল বলে অনেকে এক মত দাবি করেছে।

আবার মহামারী বিশেষজ্ঞ মার্টিন কুলডর্ফ যে জবাব দিয়েছেন, সেটিও বিবেচনায় রাখার দাবি রাখে। হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলের এই অধ্যাপক জানিয়েছেন, ঘটনাটির যথাযথ কারণ রয়েছে। তাঁর দাবি, নয়া ভ্যারিয়েন্টের নাম যদি Nu দেয়া হতো, তাহলে পরে কোনো স্ট্রেন প্রকাশ্যে এলে নাম Xi দিতে হতো। আর সেই কারণেই আলফা থেকে ল্যাম্বডার যাত্রাপথ পেরোনোর পর Nu -কে বাতিল করে দেয়া হলো, যাতে Xi -এর কাঁটা এড়ানো যায়।

গ্রিক বর্ণমালার অক্ষর দিয়েই করোনাভাইরাসের বিভিন্ন রূপের নামকরণ করা শুরু করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। এই নিয়ম মেনেই করোনার প্রথম সন্ধান পাওয়া রূপের নাম ‘আলফা’ রাখা হয়েছিল। এভাবেই পর্যায়ক্রমে অন্য ভ্যারিয়েন্ট বা রূপগুলোর নাম রাখা হয়েছিল ‘বিটা’, ‘গামা’, ‘ডেল্টা’ ও ‘কাপ্পা’। কিন্তু সদ্য সন্ধান পাওয়া করোনার নয়া রূপের নামকরণে সেই নিয়ম ভাঙল হু।

অনেকের দাবি, চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)-এর নামের বানানের সঙ্গে ‘জাই’ অক্ষর মিলে যাওয়ায় সচেতনভাবেই তা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’-এর সম্পাদক পল নুকি হু-এর এক সূত্রের উদ্ধৃতি উল্লেখ করে জানিয়েছেন, করোনার নতুন রূপের নাম ‘জাই’ রাখা হলে তা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলকে ‘কলঙ্কিত’ করতো।
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি অ বারাকাতুহ। বর্তমানে, করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্টের নাম রাখা হয়েছে ওমিক্রন।
দারুন একটি খবর নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করব, করোনাভাইরাসের নতুন ভেরিয়েন্ট এর নাম রাখা হয়েছে ওমিক্রন। চলুন বন্ধুরা কথা না বাড়িয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

করোনাভাইরাস এর নতুন নাম ভেরিয়েন্ট এর নাম রাখা হয়েছে ওমিক্রন।

এখন প্রশ্ন হলঃ কেন এই নাম রাখা হলো? গ্রিক(Greek) বর্ণমালা‌ এর আলোকে নাম রাখা
এর প্রথা প্রচলিত রয়েছে। এতে তার এর নাম হওয়া উচিত ছিল ‘Jai(জাই)’। অনেকেই এর উচ্চারণ করে থাকে ‘শি’। আবার চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয় এর নামের মিল রয়েছে। ঘটনাটি কি এ কারণেই ঘটেছে?

করোনাভাইরাসের উৎপত্তি চীনে বলে অনেকে দাবি করে থাকে। একাধিক দেশের এই দাবি ঘিরে প্রায়ই বিতর্ক দেখা দেয়। শুধু তাই নয়, ওই সময় হু-এর বিরুদ্ধে চীনের প্রতি পক্ষপাতিত্বের অভিযোগও তুলেছেন অনেকে। হয়তো সেই সব বিষয় মাথায় রেখেই ‘জাই’ অক্ষর এড়িয়ে নতুন রূপের নাম হু ‘ওমিক্রন’ রেখেছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ

দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে পাওয়া ওই করোনাভাইরাসের রূপ বি.১.১.৫২৯-এর নাম ‘ওমিক্রন’ দিয়েছে হু। যা গ্রিক বর্ণমালার ১৫ নম্বর অক্ষর। অন্য দিকে, হু-এর পদ্ধতি অনুযায়ী এই রূপের নাম গ্রিক বর্ণমালার ১৩ নঃ অক্ষর (Nu) বা ১৪ নঃ অক্ষর (Xi) উচিত ছিল বলেছেন।

বিশেষজ্ঞ এদের যুক্তি, ‘নিউয়ের’ সাথে গ্রিক এই বর্ণমাল এর অক্ষর ‘নিউ’-এর উচ্চারণ মিল পাওয়া যায়। তাই নয়া রূপে উৎপত্তি এর সময়ের কর্ম বিভ্রান্তি হতে পারে, তাই এই অক্ষরটি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। এই যুক্তিকে মেনে নিলেও পরের ‘জাই’ অক্ষরকে কেন বাদ দিলো হু? জোরালো হয়েছে এই প্রশ্ন।

অনেকের দাবি, চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)-এর নামের বানানের সঙ্গে ‘জাই’ অক্ষর মিলে যাওয়ায় সচেতনভাবেই তা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’-এর সম্পাদক পল নুকি হু-এর এক সূত্রের উদ্ধৃতি উল্লেখ করে জানিয়েছেন, করোনার নতুন রূপের নাম ‘জাই’ রাখা হলে তা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলকে ‘কলঙ্কিত’ করত।

বিশেষজ্ঞদের যুক্তি, ইংরেজি শব্দ ‘নিউ’-এর সাথে গ্রিক বর্ণমালার অক্ষর ‘নিউ’-এর উচ্চারণ মিলে যাওয়ায় নয়া রূপের উৎপত্তির সময় নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে বলেই ওই অক্ষরটি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। এই যুক্তিকে মেনে নিলেও পরের ‘জাই’ অক্ষরকে কেন বাদ দিলো হু? জোরালো হয়েছে এই প্রশ্ন।

গ্রিক বর্ণমালার আলোকে নাম রাখার যে প্রথা প্রচলিত রয়েছে, তাতে এর নাম হওয়া উচিত ছিল ‘জাই’। অনেকে এর উচ্চারণ করেন ‘শি’। এই উচ্চারণের সাথে আবার চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের নামের মিল রয়েছে। ঘটনাটি কি এ কারণেই ঘটেছে?

গ্রিক বর্ণমালার অক্ষর দিয়েই করোনাভাইরাসের বিভিন্ন রূপের নামকরণ করা শুরু করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। এই নিয়ম মেনেই করোনার প্রথম সন্ধান পাওয়া রূপের নাম ‘আলফা’ রাখা হয়েছিল। এভাবেই পর্যায়ক্রমে অন্য ভ্যারিয়েন্ট বা রূপগুলোর নাম রাখা হয়েছিল ‘বিটা’, ‘গামা’, ‘ডেল্টা’ ও ‘কাপ্পা’। কিন্তু সদ্য সন্ধান পাওয়া করোনার নয়া রূপের নামকরণে সেই নিয়ম ভাঙল হু।


দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে পাওয়া ওই করোনাভাইরাসের রূপ বি.১.১.৫২৯-এর নাম ‘ওমিক্রন’ দিয়েছে হু। যা গ্রিক বর্ণমালার ১৫ নম্বর অক্ষর। অন্য দিকে, হু-এর পদ্ধতি অনুযায়ী এই রূপের নাম গ্রিক বর্ণমালার ১৪ নম্বর অক্ষর ‘জাই’ (Xi) হওয়াই উচিত ছিল বলে অনেকে এক মত দাবি করেছে।

আবার মহামারী বিশেষজ্ঞ মার্টিন কুলডর্ফ যে জবাব দিয়েছেন, সেটিও বিবেচনায় রাখার দাবি রাখে। হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলের এই অধ্যাপক জানিয়েছেন, ঘটনাটির যথাযথ কারণ রয়েছে। তাঁর দাবি, নয়া ভ্যারিয়েন্টের নাম যদি Nu দেয়া হতো, তাহলে পরে কোনো স্ট্রেন প্রকাশ্যে এলে নাম Xi দিতে হতো। আর সেই কারণেই আলফা থেকে ল্যাম্বডার যাত্রাপথ পেরোনোর পর Nu -কে বাতিল করে দেয়া হলো, যাতে Xi -এর কাঁটা এড়ানো যায়।


গ্রিক বর্ণমালার অক্ষর দিয়েই করোনাভাইরাসের বিভিন্ন রূপের নামকরণ করা শুরু করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। এই নিয়ম মেনেই করোনার প্রথম সন্ধান পাওয়া রূপের নাম ‘আলফা’ রাখা হয়েছিল। এভাবেই পর্যায়ক্রমে অন্য ভ্যারিয়েন্ট বা রূপগুলোর নাম রাখা হয়েছিল ‘বিটা’, ‘গামা’, ‘ডেল্টা’ ও ‘কাপ্পা’। কিন্তু সদ্য সন্ধান পাওয়া করোনার নয়া রূপের নামকরণে সেই নিয়ম ভাঙল হু।

অনেকের দাবি, চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)-এর নামের বানানের সঙ্গে ‘জাই’ অক্ষর মিলে যাওয়ায় সচেতনভাবেই তা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’-এর সম্পাদক পল নুকি হু-এর এক সূত্রের উদ্ধৃতি উল্লেখ করে জানিয়েছেন, করোনার নতুন রূপের নাম ‘জাই’ রাখা হলে তা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলকে ‘কলঙ্কিত’ করতো।

ধরনের আরো নিউজ পেতে এখনই কমেন্ট করে জানান। আর আজকের পোস্টটি কেমন লেগেছে সেটা, কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিবেন উৎসাহ দিন। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। দেখা হবে অন্য কোন পোস্টে আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।

Post a Comment

Previous Post Next Post