অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ২০২২ | সম্পূর্ণ পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়ুন হইতো আপনার জীবন বদলে যাইতে পারে

অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ২০২২ 

অনলাইন এই শব্দটির সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। আর এই অনলাইনের সাথে যুক্ত হয়ে ইনকাম করাই হলো অনলাইন ইনকাম। অনলাইন ইনকাম এই শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। কিন্তু এ সম্পর্কে সবার ধারণার মাঝে যথেষ্ট পার্থক্য আছে। অনেকে মনে করি অনলাইনে ইনকাম বলতে আসলে কিছুই নেই। আবার অনেকেই ভাবেন অনলাইনে ইনকাম করা কস্টকর কিন্তু পারিশ্রমিক কম। অনেকে তো বলেই ফেলে অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে সম্ভব না। আবার অনেকে হয়তো টাকা ইনভেস্ট করেও কিছুই শিখতে পারেন না। আপনাদের এ রকম সকল ধারণাই ভুল। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন হইতো আপনার উপকারে আসবে। 


কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায় ২০২২ এর নতুন নিয়মে


আসলেই অনলাইন থেকে ইনকাম সম্ভব। তবে এ জন্য থাকতে হবে মনোবল,সততা,শ্রম। আর থাকতে হবে নেট কানেকশন,মোবাইল /ডেস্কটপ। তবে এটাও সত্যি যে সব কাজই মোবাইল দিয়ে সম্ভব না কিছু কাজে ডেস্কটপ ব্যাবহার করতে হয়। তবে মোবাইল দিয়েও অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব। অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কে ধারণা নেয়ার আগে আমাদের জানা উচিৎ আমরা কেন অনলাইনে ইনকাম করবো!

অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ২০২২
অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ২০২২
এখন সংক্ষেপ এ যদি কথাটা বলি তাহলে এরকম যে;আমরা যারা স্টুডেন্ট বা গৃহীণি তারা চাই সবসময় অন্যের কাছ থেকে হাত পেতে টাকা না নিয়ে স্বাবলম্বী হতে আর সেটা নিজের ইচ্ছেমত সময়ে হলেই ভালো হয়। আবার যারা চাকুরীজীবি তারাও চাই যে ফিক্সড ইনকাম এর বাইরেও একটা এক্সট্রা ইনকাম করতে। আর এসব চাওয়া পুরন করতে অনলাইন ইনকাম সবচাইতে বেস্ট অপশন। কারণ এতে ফিক্সড কোনো সময় নেই বসের ঝাড়ি নেই। এটি একটি মুক্ত পেশা।

আর শুধু হাতখরচই নয় অনেকে সংসার খরচও চালাচ্ছে এই অনলাইনে ইনকাম করেই। দেশি বিদেশি বিভিন্ন সাইট আছে ইনকাম করার জন্য। দেশি কিছু সাইট অনলাইনে ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট করে। তবে বিদেশি সাইট গুলো শুধুমাত্র ব্যাংকে পেমেন্ট করে। তবে আমাদের ইনকাম করার জন্য অবশ্যই বুঝতে হবে কোনটা রিয়েল সাইট আর কোনটা ফেক সাইট।

১০ টি অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়

১.মার্কেটিং করে

বর্তমান এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে আমরা অনেকটাই প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল। তাই নিজেদের কেনা কাটাও অনলাইন থেকে করছি। সেক্ষেত্রে আপনি যদি হন সেলার তাহলে তো ইনকাম হবেই। অনেকেই শুধুমাত্র পেজ খুলে পন্য বিক্রি করে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করে। বর্তমানে তো ইনভেস্ট না করে রিসেলিং করেও ভালো এমাউন্ট পাওয়া যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে অবশ্যই ধ্যর্য থাকতে হবে এবং মার্কেটিং পলিসি বুঝতে হবে। এটি অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ২০২১.

২.অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

এই শব্দটা আমাদের কাছে ততটা পরিচিত নয়। তবে পরিচিত না হলেও এই মার্কেটিং এর মাধ্যমে যথেষ্ট পরিমান অর্থ উপার্জন সম্ভব। এবার আসুন আমরা সংক্ষেপ এ এর সম্পর্কে জানি.


বর্তমানে হাজার হাজার মার্কেট প্লেস এ পন্য বিক্রি হয়। এদের ই-কমার্স বলা হয়। আবার এসব ই কমার্স (e-commerce) সাইট এর প্রত্যেকটি সাইটে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)নামে একটি অপশন রয়েছে। সেখানে আপনার একটি একাউন্ট করতে হবে। এবং তাদের পন্যের লিংক কপি করে শেয়ার করতে হবে।

আপনার শেয়ার করা লিংক থেকে কেও যদি পন্যটি ক্রয় করে আপনি তাহলে আপনার কমিশনটি পেয়ে যাবেন। সেক্ষেত্রে পন্যটির দাম বাড়বে না। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing) এর জন্য অবশ্যই ভালো মার্কেটিং জানতে হবে। এ ছাড়া সম্ভব নয়। বর্তমানে অনলাইন বা অফলাইনে বিভিন্ন ইন্সটিটিউট এ ধরনের কোর্স করিয়ে থাকেন। সেখান থেকে শিখে নিয়েও আপনি কাজ শুরু করতে পারেন।

৩.রেফার করে ইনকাম

 অনেক সহজ ভাবে ইনকাম এর একটি মাধ্যম হচ্ছে অ্যাপ রেফার করে ইনকাম।

এই যে বিকাশ এর অফার চালু আছে আপনি রেফার করলে আপনার রেফারে কেও app ইন্সটল করলে ও লগ ইন করলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আপনার একাউন্টে এসে জমা হয় এবং সেটা আপনি চাইলে উইথড্র দিতে পারেন। এই বিকাশ এর মত অনেক app আছে। বাংলাদেশি হলে আপনি টাকা বিকাশেই নিতে পারবেন তবে বিদেশি হলে বিকাশে নেয়া যাবে না। এক্ষেত্রে অবশ্যই অতিরিক্ত কিছু আশা করা যাবে না। যেসব সাইট অনেক বেশি টাকার অফার করে রেফার কমিশন হিসেবে,সেসব সাইট বেশির ভাগ সময় ভুয়া হয়। এটি অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়.

৪.ছবি তুলে ইনকাম

বর্তমান যুগে স্মার্ট ফোন ব্যাবহার করে না এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। আপনার হাতেই রয়েছে একটি স্মার্টফোন,আর স্মার্টফোনে অবশ্যই রয়েছে ক্যামেরা। কোনো কোনো মোবাইলে তো একাধিক ক্যামেরাও দেখা যায়।আপনার হাতে থাকা সেই ফোনটি ব্যাবহার করেই আপনি মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে পারেন। অবিশ্বাস্য হলেও এটা সত্যি,,, আপনি আপনার হাতের মোবাইলটি দিয়ে আপনার আশে পাশের কোনো সুন্দর জিনিস এর ছবি তুলতে পারেন।

(মোবাইল এর ক্যামেরা বা যে কোনো ক্যামেরা দিয়েই সম্ভব) তারপর সেই ছবিটাকে সুন্দর করে এডিট করে অথবা এডিট ছাড়াই ওয়েবসাইটে “র” (raw) ফাইলসহ আপলোড করে আপনি ৫০-৫০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি অল্প স্বল্প এডিটিং জানেন তাহলে তো আরও সহজ হয়ে যাবে কাজটি আপনার জন্য।অনলাইনে ছবি বিক্রির জন্য বিভিন্ন ওয়েব সাইট রয়েছে । তার মধ্যে জনপ্রিয় হলো Shutterstock, 500px, Envato ইত্যাদি এবং এরাই ফটোগ্রাফার দের সব থেকে বেশি পে করে থাকে।

৫.ব্লগিং করে ইনকাম

ব্লগিং অনলাইন আয়ের বেশ পুরাতন হলেও অনেক কার্যকরী একটা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে বেশ ভালো অঙ্কের একটা টাকা প্রতি মাসেই পেতে পারেন। এজন্য প্রথমত দরকার মেধা শ্রম ও ধ্যর্য। ব্লগ একটি নিউজপেপার এর মত। আপনার জানা বিষয়টি আপনি লিখবেন। সেই বিষয়টি যার জানা দরকার সে পড়বে। এই যে আপনি এখন অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কে পড়ছেন এটিও একটি ব্লগ। প্রতিটা মানুষই কোনো না কোনো বিষয় এ জানাশোনা হয়।আপনিও যে বিষয় এ জানেন সেই বিষয় এর উপর লিখেই শুরু করতে পারেন আপনার ইনকাম। এখন আপনার মনে হয়তো প্রশ্ন আসছে লিখবো তো কোথায় লিখবো!


হ্যা আমি উত্তর দিচ্ছি,,, আপনি কোনো খরচ ছাড়াই একটি ব্লগ সাইট বানিয়ে নিতে পারেন তবে সেক্ষেত্রে মানুষের ভরসা কম পাবেন। তাই কিছু টাকা খরচ করে ডোমেইন কিনে হোস্টিং ঠিক করে আপনার ব্লগ বানিয়ে আপনি লিখতে পারেন। তবে অনেকের এতটুক ধারণা থাকার পরেও শুরু করছেন না গুগল এডসেন্স দিবে কিনা সেই ভয়ে। তবে ভয়ের কারণ নেই মানসম্মত লিখা হলে অবশ্যই এডসেন্স দিবে।


৬.ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম

বর্তমানে সবচাইতে বেশি লোক যেখানে কাজ করছে সেটি হচ্ছে ফ্রি ল্যান্সিং। এতে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করাও সম্ভব। সরকার তো ফ্রি ল্যান্সিং এ সবাইকে উৎসাহ দিচ্ছে। হয়তো আগামী দিনে এটি হয়ে উঠবে একটি জনপ্রিয় পেশা। ফ্রি ল্যান্সিং এর জন্য আপনার ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট করতে হবে। যেমনঃ ফাইবার, ফ্রি ল্যান্সার ইত্যাদি।


এতে বিদেশি বায়াররা অনলাইনে কাজের জন্য আপনাকে ভারা করবে। তাদের কাজ করে দিতে পারলেই তারা আপনাকে ভালো একটা এমাউন্ট দিবে। এবং সেটা ব্যাংক একাউন্ট এ নিতে হবে।তবে ফ্রি ল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে অবশ্যই যেকোনো একটি বিষয় এ পারদর্শী হতে হবে যেমনঃ Graphics Design, Photo Editing, Web Design, Website Making, Copywriting, Content Writing,Logo Design), ইত্যাদি। আপনি যে বিষয় ভালো পারেন সেই বিষয় এই শুরু করতে পারেন ফ্রি ল্যান্সিং।

তবে, শুরুতে মার্কেট প্লেসে কাজ পেতে সমস্যা হলেও পরবর্তীতে আর সমস্যা হয়না, এ জন্য লেগে থাকতে হয় দির্ঘ সময়।


৭.ভিডিও দেখে অনলাইনে আয়

ভিডিও দেখে অনলাইন ইনকাম করার বিষয়টি হয়ত অনেকেই জানেন না জানলেও অনেকে বিশ্বাস করেনা। সত্যি কথা বলতে অনলাইন থেকে ভিডিও দেখে ইনকাম করার বিষয়টি অনেকের কাছে বিশ্বাস যোগ্য না হলেও ঘটনাটি কিন্তু সত্যি। তবে মনে রাখবেন, অনলাইনে অনেক সাইট রয়েছে যারা ভিডিও দেখিয়ে ইনকাম এর কথা বলে কিন্তু এরা স্ক্যাম বা ভূয়া সাইট। যারা আপনাকে দিয়ে ভিডিও দেখাবে কিন্তু পরবর্তীতে কোনো পেমেন্ট করবে না।

সাধারনত এই ধরনের ওয়েবসাইটগুলো বিভিন্ন ধরনের চটকদারী বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আপনাকে ভিডিও দেখিয়ে আয় করার ফাঁদে ফেলবে।এ থেকে বাচতে সবসময়ই একটা বিষয় মনে রাখবেন, কখনই কোনো ওয়েবসাইট আপনাকে ভিডিও দেখে খুব বেশি পেমেন্ট করবে না।তাই যখনই দেখবেন কোনো ওয়েবসাইট মাত্রাতিরিক্ত পেমেন্ট করার কথা বলছে কিংবা কোনো চটকদারী বিজ্ঞাপনের কথা বলবে বা খুব বেশি পেমেন্ট করার কথা বলবে বুঝে নিবেন সাইটটি ভুয়া।

৮.সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয়

বর্তমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট প্রচুর ব্যাবহার হচ্ছে। তবে এ গুলো শুধু চ্যাটিং এর জন্য নয় বা সময় অপচয় এর জন্য নয়। এগুলোকে কাজে লাগিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনার ফেসবুক পেজে প্রচুর পরিমানে ফলোয়ার থাকতে হবে। এতে আপনি ঘরে বসে খুব সহজে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন কোম্পানির কাছ থেকে ফেসবুকে টাকা আয় করতে পারবেন। কারণ যেকোন কোম্পানির পন্যের প্রচারের জন্য স্যোশাল প্লাটফর্ম খুবই জনপ্রিয়। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্যান-ফলোয়ার তৈরিসহ তাঁদের ধরে রাখতে প্রচুর ধৈর্য থাকাটা জরুরি।

৯.ইউটিউব থেকে আয়

আপনার মাঝে যদি কোন সুপ্ত প্রতিভা থাকে, এবং আপনি যদি ভিডিওর মাধ্যমে আপনার প্রতিভা ভিডিও এর মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারেন। তাহলে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করাটা হবে আপনার জন্য সহজ একটি মাধ্যম। তবে ইদানিং ইউটিউবের কিছু নিয়ম কানুন পরিবর্তন করেছে। আর সেগুলি হচ্ছে, আপনার সর্বনিম্ন এক হাজার সাবস্ক্রাইব হতে হবে এবং প্রায় চার হাজার ভিউ হতে হবে আরও অনেক কিছু। তবে এটি পূরণ করা খুব বেশি কঠিন, যদি আপনার ভিডিও গুলোতে দর্শকদের কাছে ভালো মনে হয় প্রয়োজনীয় কোন বিষয় থাকে তাহলে সাবস্ক্রাইব এবং ভিউ পেতে আপনাকে খুব বেশি সময় লাগবে না।

কেউ কেউ এটা মনে করেন যে, শুধু মাত্র ফালতু,ফানি ভিডিও গুলোতে দর্শকদের ভিউ বেশি হয়। এই কথাটি কিছু সময়ের জন্য সত্য কিন্তু এসব ভিডিও নিয়ে একজন ইউটিউবার খুব বেশিদিন টিকে থাকতে পারে না। তাই আমার অনুরোধে থাকবে ভিউ অথবা সাবস্ক্রাইব পেতে একটু সময় লাগলেও আপনি ভাল এবং শিক্ষনীয় বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরী করুন। আর ভুলেও কারও ভিডিও নিজের বলে চালিয়ে দিবেন না এতে চ্যানেল বাতিল হয়ে যাবে।

১০.অনলাইনে পাঠদানের মাধ্যমে ইনকাম

আমাদের মাঝে অনেকেই আছি যারা পড়াশুনার পাশাপাশি শিক্ষকতার সাথে জরিত। এতে করে মাসে একটা ইনকাম আমাদের হাতে আসে। কিন্তু যুগের বিকাশে এই পড়াশুনা শুধুমাত্র অফলাইনে সিমাবদ্ধ নয় এই বিস্তার দুনিয়া জুরে।অনলাইনে ছাত্র বা ছাত্রি পড়িয়ে মাসে ৩০-৫০হাজার টাকাও আয় করতে পারেন। আমাদের দেশে অনেক অনলাইন স্কুল রয়েছে আপনি তাদের সাইট ভিজিট করে ধারণা নিয়ে শুরু করতে পারেন আপনার পাঠদান।

আরো কিছু অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

অনলাইনে ইনকাম করার ১০ টি উপায় আলোচনা করলেও এর বাইরে অনেক উপায় আছে; যেটা আসলে বলে শেষ করা যাবে না। তাই বর্ণিত কাজ ছাড়াও কিছু কাজের লিস্ট দেয়া হল।

১১. ডাটা এন্ট্রি অপারেটর

১২. অটোক্যাড ডিজাইন

১৩. ড্রপশিপিং ব্যবসা

১৪. সফটওয়্যার টেস্টিং

১৫. গেম টেস্টার

১৬. স্টক ফটোগ্রাফি

১৮. অনলাইন টিউশন

১৯. লোগো ডিজাইন

২০. টি-শার্ট ডিজাইন

২১. সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

২২. ফেসবুক মার্কেটিং

২৩. পডকাস্ট / Voice Over

২৪. ওয়ার্ডপ্রেস

২৫. সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজার

২৬. নেটওয়ার্ক ডিজাইন

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য প্রচুর ধৈর্য্য দরকার। আপনার যদি সেই ধৈর্য্য থাকে তাহলে আপনি Success হতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় কিভাবে করবেন?

মোবাইলে কাজ করে টাকা ইনকাম করার সেরা ৫ টি উপায় আমি আপনাদের বলবো। তবে, এমন ভাববেন না যে কোনো কাজ না করে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন।

এর জন্য আপনাকে দিনে ২ থেকে ৩ ঘন্টা সময় দিয়ে কাজ করতে হবে ইনকাম করার ক্ষেএে। আর মোবাইলে আয় করার প্রতিটা উপায় বা মাধ্যম এখানে আলদা আলদা রকমের।
 

মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে চাইলে এই ভিডিওটি দেখুন

তাই কিছু উপায় ব্যবহার করে সামান্য ইনকাম করতে পারবেন, আবার কিছু উপায় ব্যবহার করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই, আপনি কত সময় কাজ করবেন, কোন উপায় ব্যবহার করবেন সেটা সম্পর্ন আপনার উপর নির্ভর করবে।

মোবাইল দিয়ে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে কি কি লাগবে?

  • ভালো মানের একটি স্মার্টফোন ।
  • ইন্টারনেট কানেকশন।
  • টাকা তোলার জন্য PayPal, Back account ইত্যাদি প্রয়োজন হবে।

কিভাবে মোবাইলে কাজ করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করবেন?

তাহালে চলুন নিচে থেকে জেনে আসি কিভাবে ঘরে বসে মোবাইলে কাজ করে টাকা ইনকাম করা যাবে।

১) অনলাইন ইনকাম অ্যাপ

আপনারা হয়তো জানেন মোবাইলে টাকা ইনকাম করার অনেক গুলো অ্যাপ রয়েছে। আপনি যদি Google Play store গিয়ে online income apps লিখে সার্চ দেন তাহালে অনেক apps দেখতে পাবেন।

তবে, এই ধরনের অ্যাপস গুলো থেকে আপনি তেমন ভালো ইনকাম করতে পারবেন না। কারণ, এই অ্যাপের পিছনে আপনি যতটা সময় নষ্ট করবেন সেই সময় হিসাবে তারা আপনাকে টাকা দিবে না।

টাকা ইনকাম করার অ্যাপ

তবে, আপনার হাতে যদি প্রচুর সময় থাকে তাহালে ইনকাম করার সেরা অ্যাপস গুলো ব্যবহার করার পরামর্শ দিবো। এই apps গুলোতে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে আপনি আয় করতে পারবেন। যেমন-

  • ভিডিও দেখা
  • গেম খেলা
  • সার্ভে কাজ করা
  • অ্যাপস ডাউনলোড করা
  • এড ক্লিক করে

Mobile apps থেকে ইনকাম করার জন্য নিচের অ্যাপপস গুলো ব্যবহার করতে পারেনঃ
  1. Pocket money app
  2. Dream11
  3. Google pay
  4. RozDhan
  5. Google opinion rewards
  6. Zagl
আরও জানতেঃ Zagl থেকে ইনকাম

এই অ্যাপস গুলো ছাড়াও আপনি Google play store এ বিভিন্ন ধরনের টাকা ইনকাম করার অ্যাপস পেয়ে যাবেন। সেগুলোর মাধ্যমেও আপনারা সাধারণ কিছু কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন।

২) ক্যাপচা টাইপিং করে অনলাইন থেকে টাকা আয়

ইন্টারনেটে আপনি অনেক ক্যাপচা টাইপিং করা ওয়েবনাইট পাবেন। যেখানে আপনি captcha typing করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। মোবাইলে ফ্রি সময় কাজ করে ইনকাম করার ক্ষেএে ক্যাপচা টাইপিং অনেক লাভজনক।

এই কাজটি নিজের মোবাইল দিয়ে অনেক সহজে করতে পারবেন। এখানে আপনাকে প্রতিদিন ২ থেকে ২ ঘন্টা সময় দিয়ে কাজ করলে মাসে ৫০০০ থেকে ৮০০০ টাকা আয় করতে পারবেন।

ক্যাপচা এন্ট্রি করে আয় করুন
এখানে ১০০০ ক্যাপচা সঠিক ভাবে সম্পর্ন করার বিপরীতে আপনাকে $১ ডলার থেকে $৩ ডলার পর্যন্ত দেওয়া হবে। ইন্টারনেটে সার্চ করলে আপনি প্রচুর ক্যাপচা ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন।

৩. আর্টিকেল লিখে টাকা আয়

আপনি যদি লেখালেখি করতে ভালোবাসেন তাহালে অনলাইনে আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করতে পারবেন। বর্তমানে হাজার হাজার ব্লগ, অনলাইন নিউজ পোর্টাল, সোশ্যাল মিডিয়া পেজ রয়েছে যেখানে আর্টিকেল লেখার জন্য রাইটার প্রয়োজন।

আপনি নিজের মোবাইল থেকে Google docs ব্যবহার করে মোবাইলে আর্টিকেল লিখতে পারবেন। লেখালেখি কাজ খোঁজার জন্য ব্লগিং এর সাথে জড়িত ফেসবুক পেজ গুলোতে গিয়ে কাজ খুঁজতে হবে।

লেখালেখি করে আয় করার ওয়েবসাইট পেমেন্ট বিকাশে
এছাড়া ব্লগ বা ওয়েবসাইটের মালিকগণের সাথে যোগাযোগ করার জন্য Contact page গিয়ে ইমেইল করে তাদের সাথে কাজ করতে পারেন। আপনার লেখার কোয়ালাটির যদি ভালো হয় তাহালে ১০০০ – ১৫০০ শব্দের আর্টিকেল লেখার জন্য আপনাকে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হবে। 

৪) ySense ওয়েবসাইট থেকে আয়

আমি আগে এই ব্লগে বলেছি কিভাবে ySense ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে হবে। আপনাদের পড়ার সুবিধার জন্য আমি নিচে আর্টিকেলটির লিংক দিয়ে দিবো, যাতে আপনারা সহজে পড়তে পারেন।

ySense মূলত একটি পেইড সার্ভে করে টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট। যেখানে প্রতিটি সার্ভে গুলো সম্পর্ন করার বিপরীতে বেশ ভালো পরিমানে টাকা দিয়ে থাকে।

ySense দ্বারা কিভাবে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায়
এখানে প্রতিটি paid survey সম্পর্ন করার বিপরীতে আপনাকে $0.50 থেকে $5 পর্যন্ত টাকা দিয়ে থাকে। আপনি সম্পর্ন ফ্রিতে একটি একাউন্ট তৈরি করে মোবাইলে কাজ করতে পারবেন। আপনাকে প্রতিদিন ১ থেকে ২ ঘন্টা কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।

ySense একটি অনেক পুরোনো ওয়েবসাইট যার কারণে অনেক মানুষরা বিশ্বাসের সাথে এখানে কাজ করে। তাছাড়া সার্ভে থেকে অন্য মানুষের refer করে valid singup করানোর জন্য আপনাকে টাকা দেওয়া হবে।

৫) Fiverr ওয়েবসাইটে কাজ করে আয়

অনেকে আমার কাছে প্রশ্ন করতে পারেন ভাই মোবাইল দিয়ে কিভাবে Fiverr ওয়েবসাইটে কাজ করে আয় করবো? কি আমি ঠিক বলছি তো?

কিভাবে (Fiverr) ফাইভারে বেশি কাজ পাওয়া যায়?
যেহেতু আপনি মোবাইল দিয়ে কাজ করবেন, তাই কনটেন্ট রাইটিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর সাথে জড়িত সকল কাজ গুলো মোবাইলে করতে পারবেন। তবে, প্রথমে আপনাকে Fiverr ওয়েবসাইটে গিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হব।


টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার ৫টি উপায়

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম ২০২২
টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম ২০২২

আপনি কি টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করতে চান ? যেমনিভাবে বর্তমানে ইউটিউব চ্যানেল , ফেসবুক ইত্যাদি থেকে ইনকাম করা যায় ঠিক তেমনিভাবে এটা থেকেও খুব সহজে ইনকাম করা যায়।

আজ আমি টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করার নানান পদ্ধতি বলব। ফলে এখান থেকে আপনি খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।


আসলেই কি টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম করা যায় ?

হ্যাঁ অবশ্যই ইনকাম করা যায়। বর্তমান হাজার হাজার মানুষ ইনকাম করছে।

ইনকাম করার জন্য কয়েকটি শর্ত রয়েছে।

  • সর্বনিম্নে চার থেকে পাঁচ হাজার মেম্বার বা ফলোয়ার থাকতে হবে।
  • নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করতে হবে।
  • ফলোয়ার দেরকে ধরে রাখার জন্য আকর্ষণীয় পোস্ট করতে হবে।
  • সব সময় ফলোয়ার বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। কেননা আপনার ফলোয়ার যত বেশি হবে ইনকাম তত বেশি হবে।

টেলিগ্রাম একাউন্ট খোলার নিয়ম

সর্বপ্রথম আপনি টেলিগ্রাম অ্যাপ ডাউনলোড করে নিবেন। এরপর আপনার সর্ব প্রথম কাজ হলো অ্যাকাউন্ট তৈরি করা। এর জন্য আপনি আপনার মোবাইল নাম্বার দিয়ে টেলিগ্রাম একাউন্ট খুলতে

পারবেন। কোন ধরনের ঝামেলা ছাড়াই। একবার আপনাকে একটি চ্যানেল তৈরি করতে হবে। চ্যানেল এর নামটা আকর্ষণীয় দিবেন। যাতে করে আপনার ফলোয়ার দ্রুত বাড়ে। এরপর নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট পাবলিশ করতে থাকবেন। যাতে করে আপনার ফলোয়ার দ্রুত চার থেকে পাঁচ হাজার হয়ে যায়।

টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম

যখন আপনার চার থেকে পাঁচ হাজার ফলোয়ার হয়ে যাবে তখন আপনি নিম্নে পদ্ধতির মাধ্যমে খুব সহজেই টেলিগ্রাম থেকে আয় করতে পারবেন।

URL শর্ট করে ইনকাম

আপনি আপনার বিভিন্ন ধরনের ভিডিও অথবা ইমেজ এর লিঙ্ক শর্ট করতে পারেন। এরপর আপনি আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে লিংকটি শেয়ার করবেন।

ফলে যখনই আপনার ফলোয়াররা ওই লিংকে ক্লিক করে আপনার সেই ভিডিওতে বা ইমেজে যাবে তখনই বিজ্ঞাপন দেখতে পারবে আর এভাবেই আপনি খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

লিংককে শর্ট করা যায় এরকম অনেক ওয়েব সাইট রয়েছে । কয়েকটি ওয়েব সাইটের নাম দেওয়া হলো:

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম

ইনকাম করার সবচেয়ে লাভজনক পদ্ধতি হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা। আপনি বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটের প্রোডাক্ট এর লিংক টেলিগ্রাম এর মধ্যে শেয়ার করতে পারেন। তারপর যখন এই লিংকের মাধ্যমে কোন প্রোডাক্ট ক্রয় করবে তখন আপনি অটোমেটিক ভাবে কমিশন পেয়ে যাবে। এ ভাবেই আপনি খুব সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন।

পেইড প্রমোশন

যখন আপনার ফলোয়ার বেশি হয়ে যাবে । তখন অনেকেই তাদের প্রোডাক্টকে প্রচার করার জন্য আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলকে বেছে নিতে পারে। আর যেহেতু তারা আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলের মাধ্যমে পণ্যকে প্রচার-প্রসার করছে। এর ফলে আপনি চার্জ নিতে পারেন। এভাবেই ইনকাম করতে পারেন ।

রিসেলিং করে ইনকাম

বর্তমানে টেলিগ্রাম এর মাধ্যমে রিসেলিং ব্যবসা করে ইনকাম করতে পারেন। অর্থাৎ বর্তমানে অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা রিসেলিং ব্যবসা করে। আপনি তাদের থেকে প্রোডাক্টের লিংক গ্রহণ করে আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করবেন।

তখন আপনি নিজের হিসেবে বিক্রি করতে পারবেন। এবং নিজের হিসেবে লাভ করতে পারবেন। যখনই আপনার ফলোয়াররা আপনার এই প্রোডাক্ট গুলো ক্রয় করবে। তখন আপনার ইনকাম হবে।

রেফার করে ইনকাম

বর্তমানে অনেক অ্যাপ রয়েছে যেগুলোতে রেফার করার কারণে টাকা দিয়ে থাকে। আপনি এই সুযোগটা গ্রহণ করতে পারেন। আপনি ওই অ্যাপ এগুলোর রেফারেল লিংক আপনার চ্যানেলে শেয়ার করবেন। যখন কেউ এ রেফার লিংক এর মাধ্যমে এই অ্যাপটি ইন্সটল করবে। তখন ওই আপ কোম্পানি আপনাকে রেফার হিসেবে টাকা দিবে। এভাবে খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন।


ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম
ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম

আপনি কি জানতে চান ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় : ফেসবুকে আমরা সকলেই ব্যবহার করি।

অনেকে বিভিন্ন প্রয়োজনে ফেসবুক ব্যবহার করে তবে অধিকাংশ ফেসবুক ব্যবহার করে সময় কাটানোর জন্য। অথচ বর্তমান সময়ে ফেসবুক পেজ থেকে খুব সহজে ইনকাম করা যায়।

অতএব আপনি সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেন। আজ ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব।


ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার নিয়ম

ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার নানান উপায় বলবো। এর আগে ফেসবুক সম্পর্কে কয়েকটি বিষয়ে তথ্য।

যদি আপনি সেগুলো ফলো করেন তাহলে আপনি ১০০,% ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করতে পারবেন এবং সেখানে সফল ভাবে একটি ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।

ফেসবুক পেজ কিভাবে তৈরি করব ?

আপনার যদি একটি ফেসবুক একাউন্ট থাকে তাহলে খুব সহজেই ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারবেন। সর্বপ্রথম আপনি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ঢুকবেন।

সেখানে থ্রি ডট মেনুতে ক্লিক করবেন। ক্রিয়েট পেজ নামে একটি অপশন পাবেন। সেখানে ক্লিক করবেন।

তারপর নানান ধরনের ক্যাটাগরি আসবে আপনি যেকোনো একটি ক্যাটাগরি সিলেক্ট করবে। তারপর একটি নাম দেবেন , প্রোফাইল পিকচার দিবেন তারপর নানান ধরনের ইনফরমেশন দেবেন। এভাবে খুব সহজেই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি খোলা হয়ে যাবে।

ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম

আমি এখানে পাঁচটি উপায় ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার।


মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম

ইউটিউব এর মত আপনি আপনার ফেসবুক পেজকে মনিটাইজেশন করে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য বসে আপনাকে কয়েকটি বিষয়ে ফলো করতে হবে।

যদি এ বিষয়গুলো বা শর্তগুলো যদি উপস্থিত না থাকে তাহলে আপনি ফেসবুক পেজে সফলতা অর্জন করতে পারবেন না।

  • 10000 ফলোয়ার্স বা লাইক থাকতে হবে।
  • ফেসবুকে যে প্রাইভেসি পলিসি রয়েছে এর বিপরীত কোন ছবি বা ভিডিও আপলোড দেওয়া যাবে না।
  • নিজের ফেসবুক পেজ থাকতে হবে‌।
  • ফেসবুক পেজের মধ্যে মোট 30000 ভিউ হতে হবে। এভারেজ প্রতিটা ভিডিও এক মিনিট করে দেখা হয়। প্রতিটা ভিডিও এর পরিমাণ যেন কমপক্ষে তিন মিনিট হয়। 

এ সমস্ত শর্ত গুলো পাওয়া গেলে আপনি খুব সহজেই ফেসবুক মনিটাইজেশন করে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন প্রতিমাসে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম

আপনি খুব সহজেই ফেসবুক পেজে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনি কোন পণ্য সম্পর্কে বিভিন্ন রকমের রিভিউ দিয়ে পণ্য বিক্রি করা।

ফলস্বরূপ আপনি পণ্য বিক্রি করার জন্য কমিশন পাবেন। এখানে সফল হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রচুর পরিমাণ ফেসবুক ফলোয়ার বাড়াতে হবে । তাহলে খুব সহজে এখানে সফলতা লাভ করতে পারবেন।

স্পন্সর থেকে আয়

আপনার যদি ভালো একটি ফ্রেন্ড ফলোয়ার থাকে। অর্থাৎ ফেসবুক পেজে যদি ফলোয়ার বেশি থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই স্পনসর থেকে প্রতিমাসে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এজন্য আপনি কোন একটি প্রতিষ্ঠানের পণ্যকে আপনার পেজের মাধ্যমে প্রচার করবেন। ফলস্বরূপ কোম্পানির কাছ থেকে ভালো পরিমাণ টাকা গ্রহণ করতে পারবেন তাদের প্রোডাক্ট বা পণ্য প্রচার প্রসারের জন্য।

ফেসবুক পেজ বিক্রি করে ইনকাম

আপনার যদি ভালো পরিমাণ ফলোয়ার্স থাকে ফেসবুকে। তাহলে আপনার ইনকাম করতে পারবেন এই ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অথবা আপনি ফেসবুক পেজ টা কে বিক্রি করে দিতে পারেন।

বর্তমানে অধিকাংশ লোকই এই ব্যবসা শুরু করছে। অর্থাৎ একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে সেখানে কিছু ফলোয়ার বানিয়েছে সেটাকে বিক্রি করে দেয়া।

ই কমার্স ব্যবসা করে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম

আপনি খুব সহজেই আপনার পেজের মাধ্যমে ই-কমার্স ব্যবসা করতে পারেন। অর্থাৎ আপনি আপনার প্রোডাক্ট গুলো আপনার পেজের মাধ্যমে প্রচার প্রসার করতে পারেন খুব সহজ।

এখানেও সফল হওয়ার জন্য আপনার প্রচুর ফলোয়ার থাকতে হবে। তাহলে খুব সহজেই সফলতা লাভ করতে পারবেন।

ফেসবুকে পেজে ফলোয়ার বাড়ানোর উপায়

ফেসবুকে ফলোয়ার বাড়ানোর কিছু উপায় রয়েছে এগুলো যদি ফলো করেন তাহলে খুব সহজেই অল্প সময় আপনার ফলোয়ার বেড়ে যাবে।

  • নিয়মিত একটিভ থাকতে হবে
  • প্রতিদিন পোস্ট করতে হবে কমপক্ষে তিনটি
  • হাই কোয়ালিটি মানের পোস্ট করতে হবে।
  • বন্ধুদের ইনভাইট করতে পারেন।
  • বিভিন্ন গ্রুপে গ্রুপে শেয়ার করতে পারেন।
এ সমস্ত বিষয় গুলো ফলো করলে আশা করি খুব সহজেই আপনার ফলোয়ার বেড়ে যাবে অর্থাৎ লাইক বেড়ে যাবে।

পরিশেষে বলব : উপরে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম সম্পর্কে আলোচনা করলাম। যদি এগুলো ফলো করেন। এবং এ অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তাহলে খুব সহজেই আপনি সফলতা লাভ করতে পারবেন।

টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২২

অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ২০২২
অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ২০২২

টাকা আয় করার apps ২০২২ বর্তমানে প্রায় সবার কাছে এন্ড্রয়েড ফোন রয়েছ ,অনেক যুবক-যুবতী,স্টুডেস্ট ওই ফোনের মাধ্যমে কিছু পয়সা আর্নিং করার পদ্ধতি খুঁজছেন।

তাই,সেই সব বন্ধুদের উদ্দেশ্যে এমন কিছু অ্যাপস নিয়ে কথা বলব,যেখানে ভিডিও দেখে ও গেম খেলে টাইম পাস করার সঙ্গে কিছু হাত খরচের পয়সা ও বের করে নিতে পারবেন।

আমরা প্রত্যেক দিন ঘন্টার পর ঘন্টা মোবাইলের মধ্যে টাইম পাস করে থাকি তাই মার্কেটে অনেক কোম্পানি আছে তারা এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কোটি কোটি আমাদের কাছে বিভিন্ন বিজনেসর মাধ্যমে মোটা টাকা প্রফিট কামিয়ে নিচ্ছে।

সেইরকম কিছু সংস্থা আমাদের কিছু প্রফিট কামানোর সুযোগ করে দেয়। আমরা আজ সেই বিষয় গুলি নিয়ে জানবো। 

আজ আমরা মোবাইল ফোন শুধু কল বা এসএমএস পাঠাবার জন্য ব্যবহার করিনা।মোবাইল থেকে বিভিন্ন সপিং,কেনাকাটা,সিনেমা/সিরিয়াল দেখি,গান শুনি,বন্ধুবান্ধব সাথে চ্যাট করিথাকি।

এছাড়া খবর শুনি,কমেডি ভিডিও দেখি আবার A to Z  ইনফরমেশন বা তথ্য,নলেজ জ্ঞান,শিক্ষা সবকিছু এখন মোবাইল মাধ্যমে পেয়ে যায়।

বর্তমান ডিজিটাল ইন্টারনেটের এই বৃহৎ ইউসার সংখ্যার ফলে বিভিন্ন কোম্পানি নানান ভাবে ব্যবসা শুরু করে প্রফিট করার চেষ্টা করছে। 

এরমধ্যে কিছু কোম্পানি মোবাইল অ্যাপস লঞ্চ করে পাবলিক এর সঙ্গে পার্টনারশীপ করে ব্যবসা করে নিচ্ছে,ফলে সাধারণ যুবক যুবতীদের কিচু ইনকাম করার রাস্তা বেড়িয়েছে।

আমি নিচে সেই সব কিছু অ্যাপস নিয়ে কথা বলবো যেখানে আপনি তাদের পার্টনারশিপে এ যোগ দিয়ে কিছু এক্সট্রা প্রফিট আর্নিং করতে পারবেন।

তাহলে চলুন,দেরি না করে শুরু করা যাক।


10টি সেরা টাকা আয় করার apps(Android Apps)


আমি এই পোস্টে যে apps গুলি সাজেস্ট করেছি,সেগুলো থেকে আপনি ঘরে বসেই পয়সা আর্নিং করতে পারবেন।

তাছাড়া এই app গুলির মাধ্যমে যেকোন ব্যাক্তি,সে একজন মহিলা,স্টুডেন্ট বা কোনো বয়স্ক মানুষ হোক না কেন যারা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করতে জানেন না,
 
তিনারা সারা দিনে কিছু সময় দিয়ে এই প্লাটফর্ম থেকে একটা ভালো রকম পয়সা আর্নিং করতে পারবেন।

তাহলে চলুন,দেরি না করে শুরু করা যাক।

কোন app দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়?

  • Meesho 
  • Swagbucks
  • Cointiply
  • Perk app
  • Foap
  • Google’s Opinion Rewards
  • Picxele

1) Meesho

মিশো হচ্ছে একটি রিসেলিং অ্যাপ,আপনি বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির নানান প্রোডাক্ট যেমন- জামাকাপড়,জুতো,ব্যাগ আরো বিভিন্ন প্রোডাক্ট আছে সেগুলি রেসলিং করতে হবে।
এখানে যে প্রোডাক্ট গুলি পাবেন সেগুলি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্টে যথা ফেইসবুক,হোয়াটস্যাপে বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে শেয়ার করতে হবে।

একে প্রমোট করা বলে, এরফলে সেই প্রোডাক্ট গুলি সেখান থেকে কেউ buy করলে তার থেকে কিছু আয় হয়। আপনি মিশোর কোনো একটি প্রোডাক্ট যেটা ১৫০ টাকা দাম সেটা ২০০ টাকাই বিক্রি করে নিজের প্রফিট/লাভ বেরকরে নিতে পারেন। এখানে আপনাকে প্রোডাক্ট শিপিং বা বাড়ি পৌছিয়ে দিতে হবে না।


আপনি প্রোডাক্টের যে প্রাইস ট্যাগ বেঁধে দিবেন সেটাই ক্রেতা দেখতে পাবে এবং মিশোকে সেটাই ক্রেতা পেমেন্ট করবে।পারে মিশো লাভ আপনারএকাউন্ট এ দিয়ে দেবে। ঘরে বসে একটি মোবাইল এপপ্স মাধ্যমে হাজার হাজার টাকা এই পদ্ধতিতে কমিয়ে নিতে পারেন।নিচে এই apps এর লিংক দেওয়া হলোঃ-


ডাউনলোড – Meesho



2) Swagbucks


এই অ্যাপটি ইনস্টল করার পর আপনাকে বিভিন্ন রকম অ্যাক্টিভিটি কাজ করতে বলা হবে।সেই অ্যাক্টিভিটি ওয়ার্ক গুলো কমপ্লিট করার পরিবর্তে আপনি কিছু রিওয়ার্ড আর্নিং করতে পারবেন।

সাধারনত,এখানে আপনাকে সার্ভে কমপ্লিট করতে হয়,তবে Swagbucksঅ্যাপ ছাড়াও এর ওয়েবসাইট ভিসিট করে একই কাজ করতে পারবেন।

যে অ্যাক্টিভিটি গুলো আপনাকে এই অ্যাপস থেকে করতে হবে সেগুলো হচ্ছে সার্ভে কমপ্লিট করা,question অ্যানসার করা,গেমস খেলা এবং ভিডিও ওয়াচ করা।

আপনি যে পয়েন্ট আর্নিং করবেন সেগুলো আপনি গিফট কার্ডের মাধ্যমে অ্যামাজন,পেপাল এবং আরো অন্যান্য জায়গায় সেই পয়সাকে ব্যবহার বা খরচ করতে পারবেন।

ডাউনলোড – swagbucks


3) Cointiply (বেস্ট টাকা আয় করার apps ২০২২)

Cointiply একটি মাইক্রোনিচ ওয়েবসাইট যেখানে আপনি ফ্রিতে বিটকয়েন আর্নিং করতে পারবেন।এখানে আপনি খুব ছোট ছোট টাক্স কমপ্লিট করার পরিবর্তে কিছু বিটকয়েন পাবেন।

যেমন গেম খেলা,অ্যাপ ইনস্টল করা,সার্ভে কমপ্লিট করা ,এডস ভিউ করে এবং আরো অনেক ছোট ছোট টাস্ক কমপ্লিট করার পরিবর্তে বিটকয়েন দেয়া হয়।

পরবর্তী ক্ষেত্রে এই বিটকয়েন গুলি অনেক সাইট আছে যেখান থেকে ক্যাশ এ কনভার্ট করে নিতে পারবেন।

ডাউনলোড – Cointiply


4) Perk app

পার্ক একটা খুবি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম যেখানে এই অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন টাক্স কমপ্লিট করার পরিবর্তে রিওয়ার্ড পাবেন।

এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভিডিও watch ,গেম খেলে,ওয়েবসাইট ভিজিট করে, সার্চ করে এবং অন্যান্য বিভিন্ন অ্যাক্টিভিটি করা পরিবর্তে আর্নিং করতে পারবেন।

পার্ক এর সব থেকে ভালো গুন্ হচ্ছে  Perk.tv এখানে আপনি “ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম “ করতে পারবেন। 

আপনি এদের গিফট কার্ড বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করতে হবে যেমন PayPal, Walmart, ইত্যাদি। 

ডাউনলোড –Perk app


5) Foap – sell your photos

বন্ধুগণ,এবার আমি আপনাদের একটি ফটো অ্যাপস এর কথা বলব যেখানে আপনি প্রফেশনাল ভাবে ফটো তুলে সেল করতে পারবেন।

পৃথিবীর বড় বড় অ্যাড সংস্থা, ব্র্যান্ড এবং মার্কেটিং এজেন্সি এখান থেকে ফটো ক্রয় করে।এখানে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে রেজিস্টার করুন,এবং সেখানে আপনার ছবিগুলো আপলোড করেদিন।

আপনার ছবিগুলি ভাল রেটিং পেলে তার ভাইরাল হওয়ার চান্স থাকবে।এখানে আপনি একটা একটা ছবি থেকে 5 থেকে 100 ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন।

অবশ্য এই পেমেন্ট নিতে হলে আপনার একটি পেপাল একাউন্ট থাকা দরকার।

ডাউনলোড – Foap


6) Google’s Opinion Rewards

জিহাঁ ,ঠিক শুনেছেন আপনি যে কোম্পানির অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহার করছেন সেই কোম্পানির এমন একটি অ্যাপস আছে যার মাধ্যমে কিছু reward points কালেকশন করতে পারবেন।

এই reward points দ্বারা আপনি বিভিন্ন গুগলের সার্ভিস ক্রয় করতে পারবেন।

যে সার্ভিস গুলো ব্যবহার করতে হলে pay করতে হয়।যেমন- প্রিমিয়াম অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস প্লেস্টোরে  buy,মিউজিক, মুভি এই ধরনের প্রিমিয়াম আইটেম গুগল থেকে ওই reward points দ্বারা purchase বা ক্রয় করতে পারবেন।

এই অ্যাপসটি ইন্সটল করার পর আপনি কুড়ি থেকে ত্রিশ টি surveys প্রত্যেক সপ্তাহে কমপ্লিট করুন এবং reward points কালেক্ট করুন।

এখানে reward এর পরিমান খুব অল্প,তবে একটা কথা মনেরাখবেন এটি  গুগোল নিজে সার্ভে করাচ্ছে এবং গুগলকে অবশ্যই ট্রাস্ট করা যায়।

ডাউনলোড – Opinion Rewards


7) Picxele

students দের জন্য একটি সুন্দর অ্যাপ্লিকেশন হচ্ছে Picxele.

এই এপপ্স এর মাধ্যমে অনেক কিছু করা যায়। আপনি এখান থেকে বিভিন্ন পার্টটাইম ইন্টারশিপ,Brand Campaigns,Influencer marketing সঙ্গে কাজ করে আর্নিং করতে পারবেন।

এছাড়া এখানে বিভিন্ন টাস্ক করার পরিবর্তে ফেভারিট স্টোর থেকে ক্রয় করে ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।পেমেন্ট আপনি নিজের ব্যাঙ্ক বা paytm এ redeem করেনিতে পারবেন।

ডাউনলোড – Picxele


8) Make Money – Free Cash App

ফ্রেন্ডস আপনি এই অ্যাপসটির মাধ্যমে real money eran করতে পারবেন,শুধু কিছু সিম্পল টাস্ক কমপ্লিট করার পরিবর্তে।

এখানে সাধারণত ভিডিও ওয়াচ করার পরিবর্তে,অ্যাপস ডাউনলোড করে,সার্ভে কমপ্লিট করে,নিজের ওপিনিয়ন শেয়ার করে  আর্নিনিং করতে পারবেন। এছাড়া বিভিন্ন সার্ভিস কে টেস্টিং করার পরিবর্তে কোম্পানি আপনার পেপাল একাউন্ট এ মানি সেন্ড করে।

 এই অ্যাপস টি আপনি যেকোনো জায়গা ব্যবহার করে টাকা আর্নিং করতে পারবেন।সে ইন্ডিয়া হোক বা বাংলাদেশ শুধু আপনার একটা পেপাল একাউন্ট থাকলেই হবে।

ডাউনলোড- make money


9) Frapp

বন্ধুরা,এবার আমরা যে অ্যাপসটি নিয়ে কথা বলব সেটি লোকজনের ফটো কালেক্ট করার পরিবর্তে আপনাকে pay করবে।

বন্ধুগন আপনাদের আশেপাশে যদি কোন বড় ইভেন্ট,অনুষ্ঠান বা ফাংশন হয় আপনি সেখানে গিয়ে সেগুলোর ফটো তুলুন এবং সেগুলো এই অ্যাপে মধ্যে আপলোড করুন।

ওই ফটোগুলি সাধারণত বিভিন্ন নিউজ মিডিয়া,নিউজ ওয়েবসাইট,সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার করা হবে,এবং আপনি এর পরিবর্তে কিছু টাকা আর্নিং করতে পারবেন। 

ডাউনলোড- frapp


10) Loco  – play game earn money

ফ্রেন্ডস,হয়তো আপনারা অনেকেই টাকা ইনকাম করার গেম সম্পর্কে জানতে চাইছেন।গেম খেলে আয় করতে চাইলে এই অ্যাপসটি ডাউনলোড করুন।

এটি ইন্ডিয়ার প্রথম ফ্রী গেমিং অ্যাপ যেখানে আপনি নিজের ভাষায় গেমখেলে আয় করার  সুবিধে পাবেন।এই app টি  বিভিন্ন ভাষা সাপোর্ট করে যেমন বাংলা,হিন্দি এবং ইংরেজি আরো অন্যান্য ভাষা পেয়ে যাবেন।

প্লে স্টোরে অনেকগুলো money-making অ্যাপে পাবেন যেগুলো তে গেম খেলে বা ছোট টাস্ক করে আর্নিং করা হয় সেগুলির মধ্যে Loco একটি।

এই মানি মেকিং অ্যাপগুলি সবথেকে বড় সুবিধা হচ্ছে এখানে আপনি এন্টারটেনমেন্টের সঙ্গে সঙ্গে ভালো রকম আর্নিং করার ও সুবিধে থাকে।

ডাউনলোড – Loco


আমাদের শেষ কথা

বন্ধুগণ, আমি আজকে আপনাদের মাঝে অনলাইন থেকে ইনকাম ২০২২ যে মেথড গুলো শেয়ার করলাম আশা করি  সেগুলো আপনাদের অনেক কাজে লাগবে এবং আপনার জীবন বদলে দিবে। আর পোস্টটিকে শেয়ার করে দিন আপনাদের বন্ধুদের মাজে। ধন্যবাদ সবাইকে


Post a Comment

Previous Post Next Post