What is Keyword Research এবং কিভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করবেন ও এর গুরুত্ব

আসা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি! কারন TachtunesBD সাথে থাকলে সবাই ভালো থাকে।


What is কিওয়ার্ড রিসার্চ 

কিওয়ার্ড (Keyword) নামটির সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত। কিওয়ার্ড কি (What Is Keyword)? কিওয়ার্ড শব্দটির সংজ্ঞা বিভিন্ন ভাবে দেওয়া যায়। তবে সবচেয়ে সহজ ভাবে বলতে গেলে আপনি এইযে গুগলে কিওয়ার্ড কি বা কিওয়ার্ড রিসার্চ কি ( What is Keyword research) কিওয়ার্ড রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা অথবা কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয় লিখে সার্চ করে আমাদের সাইটের এই আর্টিকেলটি খুঁজে পেলেন এটাই হচ্ছে কিওয়ার্ড।


অর্থাৎ গুগল সার্চ ইঞ্জিন ( Google Search Engine) বা ইয়াহু বা অন্য যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে আমরা কোন বিষয় সার্চ করতে যে সকল শব্দ ব্যাবহার করি তার মধ্যে যেসকল ওয়ার্ড গুলো সার্চ করার জন্য সবচেয়ে বেশি বার এবং নিয়মিত ব্যাবহার হয় এ গুলোই হচ্ছে কিওয়ার্ড (KEYWORD)!


কিওয়ার্ড সম্পর্কে তো সাধারন একটি ধারনা পেলাম। তাহলে কিওয়ার্ড রিসার্চ কি (What Is Keyword Research)? বর্তমান যুগ ডিজিটাল হওয়ার সাথে সাথে বিভিন্ন ধরনের ওয়েব সাইট যেমন ই-কমার্স সাইট, ব্লগ ইত্যাদি রয়ছে। এগুলো খুজতে আমরা বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্য নিয়ে থাকি। আমরা যখন কোন বিষয় খুঁজে বের করতে কিছু একটা লিখে সার্চ করি আমাদের সামনে কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট চলে আসে।


এই সার্চ রেজাল্টে আপনার সাইটের পোস্ট দেখাতে হলে আপনাকে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। তবেই আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত ভিজিটরের নিকট পৌঁছাতে পারবেন। তবে আসল বিষয় হচ্ছে কোন বিষয়ে সঠিক ভিজিটরের নিকট সঠিক তথ্য পৌছাতে পারলেই আপনার সার্থকতা। আর এই সঠিক কি-ওয়ার্ড (Keyword) খুজে বের করার নামই হলো কিওয়ার্ড রিসার্চ।


কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন করতে হয় (Why do keyword research)

কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে সাধারন মানুষের জানার আগ্রহ না থাকলেও একজন ব্লগার বা যে কোন ধরনের ছোট হোক বা বড় ওয়েবসাইট যারা ব্যাবহার করেন তাদের জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারন একটি ওয়েবসাইট তৈরি হতে পারে বিভিন্ন কারনে যেমন, ই-কমার্স, ব্লগ, এফিলিয়েট মার্কেটিং নিশ সাইট ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু সকলেরই একটাই লক্ষ থাকে তা হচ্ছে তাদের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনা। তবে ভিজিটর আসলেই কিন্তু কাজ হবে না। আসতে হবে কাঙ্ক্ষিত বা টার্গেটেড ভিজিটর। আর এই টার্গেটেড ভিজিটর আনতে হলে দরকার সুক্ষ্ম বিচার বিশ্লেষণ করে কিওয়ার্ড রিসার্চ (Keyword Research) করা।


একটি সাধারন উদাহারন দিয়েই বুঝাই বর্তমানে ধরুন আপনার একটি এফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট এর জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করছেন। এবং আপনি যে প্রডাক্ট নিয়ে কাজ করছেন তার জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করবেন যেন আপনি উক্ত কিওয়ার্ড হতে ক্রেতা খুজে পান। মনে করুন অনেকে সেই পন্যের সম্পর্কে খোজ নিলেও সবাই কিন্তু ক্রেতা নয়। তাই আপনি যদি ক্রেতাকে টার্গেট করে কিওয়ার্ড রিসার্চ না করে যারা শুধু মাত্র পন্যটি সম্পর্কে জানতে চায় তাদের নিয়ে রিসার্চ করেন তাহলে আপনি সেল পাবেন না। এবং আপনার সমস্ত পরিশ্রম বৃথা হবে।


তাহলে কিওয়ার্ড রিসার্চ বিষয়টি শুধুমাত্র কিওয়ার্ড খুঁজে বের করার মধ্যেই শেষ নয়! শব্দটি শুনতে খুব সহজ মনে হলেও কিওয়ার্ড রিসার্চ আসলে এতোটা সহজ বিষয় না। কারন সঠিক কিওয়ার্ড খুঁজে বের করতে পারলেই কি আপনি আপনার সাইটের তথ্য সঠিক ব্যাক্তির নিক পৌছে দিতে পারবেন? না পারবেন না কারন হলো আপনি যে বিষয় নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন সেই বিষয়ের উপর আরো হাজারো মানুষ কাজ করছেন। তারা তাদের সাইট আপনার আগেই গুগলের প্রথম পেইজে নিয়ে এসেছে। তাহলে সেই কিওয়ার্ড দিয়ে আপনি পোস্ট করলেই আপনার পোস্ট হয়তো গুগল সার্চ রেজাল্টে দেখাবে ঠিকই কিন্তু আসল সমস্যা হলো আপনার পোস্ট বেশ অনেক জনের পরে দেখাবে। যার ফলে আপনার পোস্ট সার্চ রেজাল্টে অনেক নিচে অবস্থান করবে। আর সাধারণ ভাবেই বোঝা যায় যে সার্চ রেজাল্টের অনেক নিচে অবস্থান করে কাঙ্ক্ষিত ভিজিটর পাওয়া কোন ভাবেই সম্ভব নয়। আর এই পোস্ট আগে পরে দেখানো নির্ভর করে সাইটের র‌্যাংকিয়ের উপর। এবং সাইট র্যাংকিংয়ে ভালো পজিশনে নিয়ে আসতেই মূলত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization) করার দরকার পড়ে!


তবে আপনার সাইটটি যদি নতুন হয় তাহলে গুগল র‌্যাংকিংয়ে ভালো পজিশন করতে বেশ কাঠ খড় পোড়াতে হবে। এবং সাইটের অথোরিটির বৃদ্ধি করতে হবে। তাহলেই আপনি অন্য ওয়েব সাইটকে টেক্কা দিয়ে এগিয়ে থাকতে পারবেন।


তবে যেহেতু সাইটের পোস্ট আগে পরে দেখানোর বিষয় নির্ভর করে র‌্যাংকিং এবং কম্পিটিশনের উপর। আবার গুগল সাইটকে র্যাংক করে সাইটের অথোরিটির উপর তাই আপনার সাইট যখন কম অথোরিটি সম্পন্ন হবে তখন আপনাকে অবশ্যই কম্পিটিশন এর উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে হবে।


কিওয়ার্ডের কম্পিটিশন যত কম হবে আপনার পোষ্ট ততোটাই দ্রুত সার্চ রেজাল্টের উপরে চলে আসবে। এ কারনেই ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে চাইলে আগে দেখে নিতে হবে কম্পিটিশন (Competition) কেমন কিওয়ার্ডে। যদি দেখেন কিওয়ার্ডে কম্পিটিশন কম তাহলে সেই কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করলে আপনি দ্রুত সার্চ রেজাল্টের উপরের অবস্থান দখন করে নিতে পারবেন।


তবে যাইহোক আপনি কম কম্পিটিশন এর কিওয়ার্ড খুঁজে পেলেন। যে কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করলে আপনি দ্রুত সার্চ রেজাল্টের টপে অবস্থান করতে পারবেন। তাহলে আমরা আমাদের কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পন্ন করতে পারলাম! কিন্তু না আসলে আরো বিষয় এখানে জড়িয়ে আছে।


ধরুন আপনি লো কম্পিটিশন কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করে র‌্যাংকি করলেন সাইট। কিন্তু সমস্যা হলো আপনার ব্যাবহার করা কিওয়ার্ডের মান্থলি সার্চ ভলিউম খুবই কম। একটা কথা বলে রাখা ভালো যে, সার্চ ভলিউম (Search Volume) হচ্ছে একটি কিওয়ার্ড দিয়ে কোন বিষয় মাসে কতবার সার্চ করা হয় সেটি। তাহলে সার্চ ভলিউম কম হলে ভিজিটরও পাবেন না তেমন সে বিষয়ে।


এ কারনেই কোন কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হলে প্রথম দেখে নিতে হবে আপনার নেওয়া কিওয়ার্ডের সার্চ ভলিউম কেমন। সার্চ ভলিউম যতো বেশি হবে ভিজিটরের পরিমাণ ও ততোটাই বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক! কিন্তু এখানে আরো একটি সমস্যা দেখা যায় সার্চ ভলিউম বেশি হওয়ার জন্য সেই কিওয়ার্ড নিয়ে সকলেই কাজ করতে চায়। আর এ কারনেই অটোমেটিক ভাবেই কিওয়ার্ডের কম্পিটিশন বেড়ে যাবে!

এ কারনে কিওয়ার্ড রিসার্চ করার ক্ষেত্রে ১০০০-২০০০ সার্চ ভলিউম নিয়ে কাজ করাই সর্বোত্তম হবে। তবে কিওয়ার্ডের বিষয় ভেদে সার্চ ভলিউম কম বেশি নিয়ে কাজ করতেই পারেন। সেটি নির্ভর করে আপনি কোন বিষয়ের উপর কাজ করছেন এবং অন্য কিওয়ার্ডের সার্চ ভলিউম কেমন ইত্যাদি ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে আপনার নিজেরই সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে হবে। এবং আমাদের এই নিবন্ধে কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে আলোচনায় বোঝার সুবিধার্থে কিওয়ার্ডের কম্পিটিশন আগে আলোচনা করলেও রিসার্সের সময় অবশ্যই সার্চ ভলিউম দেখে কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। এবং যখন আপনি সার্চ ভলিউম দেখে কিওয়ার্ড পছন্দসই কিওয়ার্ড নির্বাচন করবেন তার পরেই কম্পিটিশন এবং অন্যান্য সকল বিষয় নিয়ে কাজ করতে হবে।


কীওয়ার্ড রিসার্চ এর গুরুত্ব :

  • আপনি যদি কীওয়ার্ড রিসার্চ করে প্রতিটি পোস্ট লিখেন তবে আপনার ব্লগটি সর্বাধিক লক্ষ্যযুক্ত ট্র্যাফিক অর্জন করবে এবং শীঘ্রই আপনার পোস্টটি গুগল এর প্রথমে স্থান পাবে।
  • আপনার পোস্টগুলি তত বেশি সার্চ ইঞ্জিনে স্থান পাবে। আপনার সাইটের ডোমেন অথরিটি ততো বেশি হবে।
  • কীওয়ার্ড রিসার্চের সাহায্যে, আপনি আপনার ব্লগের বিভিন্ন বিষয়ের  জন্য সামগ্রিক ধারণাও পাবেন।
  • কীওয়ার্ড রিসার্চ দিয়ে আপনি বিশেষ বা একটি সর্বাধিক সার্চ যুক্ত কীওয়ার্ডের জন্য আপনার ব্লগকে র‌্যাঙ্ক করতে পারেন।
  • আপনার পোস্টে যত বেশি লোক পৌঁছেছে, আপনার পোস্টগুলি তত বেশি share করা হবে এবং এতে আরও ট্র্যাফিক আসবে।
  • কীওয়ার্ড রিসার্চের সহায়তায় আপনি জানতে পারবেন যে কোনও বিশেষ কীওয়ার্ডের জন্য কেমন কঠিন হবে Rank করা এবং উচ্চ ট্র্যাফিক অর্জনের জন্য আপনার কতটা প্রচেষ্টা দরকার হতে পারে।
  • আপনার সাইটটি যত বেশি কীওয়ার্ড গুগলে রেঙ্ক করবে, তত বেশি তার র‌্যাঙ্কিং বাড়বে, সার্চ ইঞ্জিনের জন্য।
  • আপনি যদি গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে বেশি পরিমাণ অর্গানিক ট্র্যাফিক চান তবে আপনার কীওয়ার্ড রিচার্স করা উচিত।
  • গুগলে কীওয়ার্ড Ranking হলে তা থেকে যে ট্র্যাফিক পাবেন তা অ্যাড এবং affilate উভয় থেকেই বেশি উপার্জন করতে পারবেন।
  • এগুলি ছাড়াও কীওয়ার্ড রিসার্চ করার আরও অনেক সুবিধা রয়েছে যা সম্পর্কে আপনি  SEO বিষয়ের পোস্টগুলি পড়ে আপনি আরও বেশি জানতে ও শিখতে পারেন।

কিওয়ার্ড কিভাবে কাজ করে

এই বিষয়টি আমি উদাহরনের মাধ্যমে ক্লিয়ার করা চেষ্টা করছি। ধরুন-আপনি Samsung Galaxy S10 মোবাইল নিয়ে একটি পোস্ট লিখছেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি ঐ মোবাইলটির যাবতীয় ফিচার্স সহ এটির ভালো খারাপ দিক তুলে ধরার পাশাপাশি এর দাম এবং আনুষাঙ্গিক বিষয় নিয়ে একটি বিস্তারিত পোস্ট শেয়ার করবেন। সেই পোস্টটির ক্ষেত্রে আপনার প্রধান বা টার্গেটেড কিওয়ার্ড হবে Samsung Galaxy S10. সেই পোস্টে Samsung Galaxy S10 এর যাবতীয় বিষয় ভালোভাবে তুলে ধরাই হবে আপনার প্রধান কাজ। 

এ ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি যখন গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে Samsung Galaxy S10 লিখে সার্চ করবে তখন সার্চ ইঞ্জিন প্রথমে তার তথ্য ভান্ডারে থাকা Samsung Galaxy S10 বিষয়ে যত পোস্ট রয়েছে সেগুলো যাচাই করে সবচাইতে ভালো পোস্টগুলো সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাতায় শো করবে। এভাবে মূলত কিওয়ার্ডের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন একটি পোস্টের র‌্যাংকিং নির্ধারণ করে।


কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস

কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে তো জানতে পারলাম! কিন্তু কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয়? সেটা এখনো আমাদের অজানা। কিওয়ার্ড রিসার্চের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের টুলস্। এসকল টুলস্ গুলো দুই ধরনের হয়ে থাকে। পেইড টুল (Paid Tools) এবং ফ্রি টুলস্ (Free Tools)। তবে সঠিক ভাবে এবং এডভান্স লেভেলের কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে পেইড টুলের সাহায্য গ্রহণ করতে হবে।

কিন্তু ফ্রি টুলস্ গুলো যে কোন কাজের না এমন কিন্তু না! ফ্রি টুল গুলো দিয়েও আপনি যথেষ্ট ভালো ভাবেই কাজ করতে পারবেন। তাই বিগিনার (Beginner) লেভেলে ফ্রি টুলস দিয়ে প্রাক্টিস করাই শ্রেয়। আসুন কিওয়ার্ড রিসার্চের জন্য কিছু পেইড এবং ফ্রি টুলসের নাম জেনে নেই!


  • পেইড কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস (Paid Keyword Research Tools):
  • এইচরেফস কিওয়ার্ড এক্সপ্লোরার (Ahrefs Keyword Explorer)
  • সেমরাশ (SEMrush)
  • কেডব্লিউ ফাইন্ডার (KWFinder)
  • ফ্রি কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস (Free Keyword Research Tools):
  • গুগল কিওয়ার্ড প্লানার (Google Keyword Planner)
  • গুগল ট্রেন্ড (Google Trends)
  • কিওয়ার্ড জেনারেটর (Keyword Generator)
  • কিওয়ার্ড শিটার (Keyword Sheeter)
  • অনসার দা পাবলিক (Answer the Public)
  • কিওয়ার্ড সার্ফার (Keyword Surfer)
  • কিওয়ার্ডিট (Keyworddit)
  • গুগল সার্চ কনসোন (Google Search Console)
  • কেয়েশচেনডিবি (Questiondb)
  • বাল্ক কিওয়ার্ড জেনারেটর (Bulk Keyword Generator)
  • গুগল (Google)


কেন কিওয়ার্ড রিসার্চ করাটা জরুরী

প্রথমত আপনি যে বিষয় নিয়ে পোস্ট করছেন সে বিষয়ের সাথে রিলিটেড কি ধরনের কিওয়ার্ড লিখে অনলাইনে সার্চ করা হয়ে থাকে সেটি জানার জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। দ্বিতীয় সেই কিওয়ার্ড লিখে অনলাইনে কি পরিমানে সার্চ করা হয় সেটি জানার জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। তৃতীয়ত সেই কিওয়ার্ড নিয়ে পোস্ট লিখলে র‌্যাংক করতে পারবেন কি না, কারা কারা আপনার পোস্টের সাথে কম্পিটিশন করবে, পোস্ট র‌্যাংক করার জন্য কি কি করতে হবে, কিভাবে পোস্ট করতে হবে ইত্যাদি বিষয়ে ধারনা নেওয়ার জন্য অবশ্যই কিওয়ার্ড রিসার্চ করতেই হবে।


কিওয়ার্ড রিসার্চ এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে লিখে শেষ করা যাবে। এক কথায় যে যত ভালোভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে পোস্ট সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারবে তার পোস্ট তত দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে র‌্যাংক করবে। অধিকাংশ ব্লগাররা সঠিকভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারে না বিধায় তাদের পোস্টে ভালো আর্টিকেল থাকা সত্বেও পোস্ট র‌্যাংক হয় না।


তো আজ এই পর্যন্তই ধন্যবাদ সবাইকে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। যদি এই পোস্টি আপনার উপকারে আসে তাহলে শেয়ার করে দিন আপনার বন্ধুদের কাছে।

Post a Comment

Previous Post Next Post