অনলাইন ইনকাম করার সেরা মেথড গুলো | online income bd payment bkash

ভুমিকাঃ

আপনি কি ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করতে চান? আপনার উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তবে এটি নিশ্চিত যে আপনি একবার হলেও ফ্রিল্যান্সিং এর নাম শুনেছেন। তবে ফ্রিল্যান্সিং কি ও কিভাবে freelancing শুরু করা যায় – এসব ব্যাপার নিয়ে কৌতুহল এর অভাব না থাকলেও রয়েছে সঠিক দিক নির্দেশনা অভাব। চলুন জেনে নেয়া যাক – ফ্রিল্যান্সিং কি, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করবেন ও ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ওয়েবসাইট, ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত।

ফ্রিল্যান্সিং কিঃ

সহজ ভাষায় বোঝাতে গেলে বলা যায় কোনো কম্পানির বা ব্যক্তির অধীনে না থেকে নিজের সময় সুবিধে মতন মুক্তভাবে কাজ করাকেই ফ্রিল্যান্সিং বলে। যেমন ধরুন আপনি কোনো কম্পানিতে চাকরি করেন না কিন্তু ওই নির্দিষ্ট কম্পানির কোনো নির্দিষ্ট প্রজেক্টে কাজ করবার জন্য আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে Apply করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে নির্দিষ্ট সময়ে সেই কাজটি করে কম্পানিকে দিতে হবে।

ফিল্যান্সিং করতে কি কি প্রয়োজন

ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি প্রয়োজন – এটা নিয়ে তর্কের শেষ নেই। অনেকেই বলেন যে, আপনার যদি কোনো কাজে দক্ষতা থাকে এবং সেটি আপনি সম্পন্ন করতে সক্ষম হন, তবে ফোনেও ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। তবে মোবাইল ফোনে ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যাপারিটি নির্ভর করে কি ধরনের কাজের কথা বলা হচ্ছে তার উপর।

online income bd payment bkash
online income bd payment bkash

বর্তমানে কমবেশি বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিছু সাধারণ উপাদান প্রয়োজন হয়। ফ্রিল্যান্সিং করতে যা যা লাগেঃ-

  • কম্পিউটার বা ল্যাপটপ
  • ইন্টারনেট কানেকশন বা মডেম
  • কাজের দক্ষতা
  • কাজে লাগানোর মত সময়

ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ওয়েবসাইটগুলো

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার ওয়েবসাইট এর সংখ্যা অসংখ্য। তবে এতোসব ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটের মধ্যে কিছু ওয়েবসাইট অন্যগুলো থেকে ফ্রিল্যান্সার খোঁজার ও ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে অধিক কার্যকর বলে প্রমাণিত। ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ওয়েবসাইটগুলো হলোঃ-

ফাইভারঃ ৫ ডলার থেকে শুরু করে বিশাল অংকের ফ্রিল্যান্সিং গিগ ও পাওয়া যায় ফাইভারে। মূলত কনটেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক্স বা লোগো ডিজাইন, প্রভৃতি ক্যাটাগরির ফ্রিল্যান্সিং কাজ ফাইভারে বেশ জনপ্রিয়। ফাইভারে ফ্রিল্যান্সারগণ গিগ পোস্ট করে ও বায়াররা তাদের পছন্দের ফ্রিল্যান্সারকে হায়ার করতে পারেন। ফাইভারে পেমেন্ট হয় কাজভিত্তিক। পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার এর মাধ্যমে ফাইভার থেকে অর্জিত অর্থ তোলা যায়।

আপওয়ার্কঃ কাজভিত্তিক ও ঘন্টাভিত্তিক পেমেন্ট – উভয় ধরনের কাজই পাওয়া যায় আপওয়ার্কে। আপওয়ার্কে ফ্রিল্যান্সার যিনি খুঁজছেন, তিনি কাজ পোস্ট করেন। এরপর ফ্রিল্যান্সারগণ পোস্ট করা কাজের জন্য রিকুয়েস্ট পাঠান। এরপর উক্ত বায়ার তার পছন্দের ফ্রিল্যান্সার বেছে নেন। আপওয়ার্ক থেকে টাকা তোলা যাবে পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার এর মাধ্যমে।


ফ্রিল্যান্সার ডট কমঃ ফ্রিল্যান্সার ডট কম এ পাওয়া যায় কাজভিত্তিক ও ঘন্টাভিত্তিক – উভয় ধরনের কাজই। বিশাল সংখ্যার কাজ ও ফ্রিল্যান্সার নিয়ে গঠিত এই সাইটটি। পেপাল, স্ক্রিল, পেওনিয়ার ও ব্যাংক ট্রান্সফার এর মাধ্যমে তোলা যাবে ফ্রিল্যান্সার ডট কম এ অর্জিত অর্থ।

পিপল পার পাওয়ারঃ নামে পিপল পার আওয়ার হলেও ঘন্টাভিত্তিক কাজের পাশাপাশি কাজভিত্তিক পেমেন্ট ও রয়েছে এই সাইটটিতে। টাকা তোলা যাবে পেপাল, স্ক্রিল, পেওনিয়ার ও ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে।

গুরু ডট কমঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডাটা-এন্ট্রি থেকে শুরু করে ওয়েবসাইট ডিজাইন পর্যন্ত সকল ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায় গুরু ডট কম ওয়েবসাইটটিতে। এই সাইটে আপনি আপনার অভিজ্ঞতা ও কাজের উদাহরণ দিবেন। এরপর আপনাকেই খুঁজে নিবে কাজ। পেপাল, পেওনিয়ার সহ ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমেও টাকা তোলা যাবে গুরু ডট কম থেকে।

বিল্যান্সারঃ বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম, বিল্যান্সারে পাওয়া যাবে ১০০ টাকা থেকে শুরু করে বিশাল অংকের কাজ। এখানে কাজভিত্তিক পেমেন্ট সিস্টেম রয়েছে। বিল্যান্সারে অর্জিত অর্থ তোলা যাবে বিকাশ ও ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে। এছাড়াও সরাসরি বিল্যান্সার এর অফিসে গিয়েও টাকা তোলার সুযোগ রয়েছে।


ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো ২০২২

ফ্রিল্যান্সিং এ পারদর্শী হওয়ার জন্য আপনার নির্দিষ্ট কিছু স্কিল থাকা চাই, কাজ ভালো হলে তবেই কম্পানি গুলো আপনাকে কাজ দেবে। বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ অনলাইনের মাধ্যমেই হয়ে থাকে, তাই আপনাকে সেই সমস্ত স্কিলে পারদর্শী হতে হবে যেগুলির মার্কেট ডিমান্ড রয়েছে।

যদি আপনার এই স্কিলগুলি না জানা থাকে সেক্ষেত্রেও চিন্তার কিছু নেই, আপনি খুব অল্প সময়েই এগুলি শিখে নিয়ে কাজ শুরু করতে পারবেন।

online income bd payment bkash
online income bd payment bkash

আপনি সাধারণ গুগল বা ইউটিউবে সার্চ করে এই বিষয়গুলি সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন বা খুব অল্প সময়ে প্রফেশনালি এই কাজগুলি আপনি যেকোনো অনলাইন লার্নিং পোর্টাল থেকেও শিখতে পারেন। জনপ্রিয় কিছু অনলাইন লার্নিং পোর্টালের লিঙ্ক নিচে দেওয়া থাকলো, এখানে আপনি খুবই কম খরচে নানান ধরনের প্রফেশনাল স্কিল গুলি ডেভলপ করতে পারবেন ও শেখার পর সার্টিফিকেট পাবেন 

ফ্রিল্যান্সিং কাজ কিভাবে পাবো

স্কিল ডেভলপ করার পর সবথেকে প্রয়োজন হলো কাজ পাওয়া। আপনি লোকাল বিভিন্ন কম্পানি গুলিতে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ খুঁজে দেখতে পারেন, কিন্তু সবথেকে ভালো উপায় হলো অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে একাউন্ট বানিয়ে নিজেদের সার্ভিস প্রোভাইড করা।

ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে সারা বিশ্বের লোক নিজেদের প্রয়োজন মতন ফ্রিল্যান্সার নিয়োগ করে, এর ফলে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ অনেকটাই বেড়ে যায়। মনেরাখতে হবে আপনি যত ভালোভাবে সার্ভিসগুলি প্রোভাইড করবেন তার ওপর আপনার রেটিং বা জনপ্রিয়তা নির্ভর করবে। রেটিং ভালো থাকলে বেশি করে কাজ পাবেন আর খারাপ থাকলে পাবেন না।

প্রতিযোগিতা সব ক্ষেত্রেই রয়েছে, তাই যেই বিষয়ে আপনি সত্যি পারদর্শী সেই বিষয়েই কাজ করুন। নিজের স্কিল ঠিকমতন ডেভলপ না করে কাজ করতে গেলে খারাপ রেটিং পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি যা পরবর্তীতে আপনার কাজ না পাওয়ার কারন হতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে পাবো

সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং করা হয় বিভিন্ন অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলি বিশ্বব্যাপী কাজ করে ফলে সেখানে পেমেন্ট হিসাবে USD ব্যবহার করা হয়। তবে বেশ কয়েকটি বিশ্বব্যাপী পেমেন্ট সিস্টেম রয়েছে যেগুলির মাধ্যমে আপনি আপনার উপার্জেনের টাকা নিজের কারেন্সিতে নিজের ব্যাংক একাউন্টে পায়ে যাবেন।

ফ্রিল্যান্সিং এ একটা প্রজেক্ট এর জন্য $5 থেকে শুরু করে $100 বা তারও বেশি টাকা উপার্জন করা যেতে পারে। টাকার পরিমান নির্ভর করে আপনি কি কাজ করছেন এবং তাতে আপনি কতটা পারদর্শী।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন

আমি বলবো ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য আপনার প্রচুর ধৈর্য থাকা প্রয়োজন। কেননা ফ্রিল্যান্সার শুরুর প্রাথমিক পর্যায়ে কাজ শিখা এবং কাজ পাওয়া পর্যন্ত একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার কে প্রচুর সময় ব্যয় করতে হয়।

ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি

মূলত চাহিদার কথা চিন্তা করে অনেকেই তাঁর ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করেন। তবে বিষয়টা একদমই এরকম নয় চাহিদার পাশাপাশি আপনার কোন ক্যাটাগরিতে কাজ করতে ভালো লাগে এই বিষয়টাও আপনার জানা জরুরী। কেননা ভালো লাগার বিষয় কাজ করা সবসময় সহজ হয়। তবে বর্তমানে গ্রাফিক ডিজাইনিং, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, ও ডিজিটাল মার্কেট এর ওপর কাজের চাহিদা বেশি।

online income bd payment bkash


বাংলাদেশে থেকে  অনলাইনে টাকা আয়ের ভিবিন্ন উৎস রয়েছে। আজ কথা বলবো সব চেয়ে সহজ উপায় নিয়ে। আর হ্যাঁ, ইনকাম করা টাকা বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে নেওয়া যাবে এতে সন্দেহ নেই। যেহেতু আজকের টপিক এর টাইটেল - Online income BD BKash Payment 2022 তাই ২০২২ সালে এসে এখন বা এই মুহূর্তে অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে কার্যকরী উপায় শেয়ার করাই আমার লক্ষ।  

কিভাবে Pi Network থেকে হাজার টাকা ইনকাম করবেন Online income bd Payment Bkash

প্রথমে আপনি Pi-Network একটা একাউন্ট খুলে নিন। তারপর আপনি পাই কইন জমাতে পারবেন।  এর পর আপনার কাছে পাই কইন জমা করার প্রসেস শুরু হয়ে যাবে।  আর সেটা কিভাবে তা আমি অবশ্য নিচে ধাপে ধাপে দেখিয়ে দিচ্ছি।

১. প্রথমে আপনি সোজা প্লে ষ্টোরে চলে যান। সেখানে সারচ করুন Pi Network নামে।  অথবা আমার লিনক এতে ক্লিক করুন। Pi Network তারপর দেখবেন এই রকম।  আপনি ডাউনলোড তে ক্লিক করুন।

২. আপনি ওপেন করুন। পাই নেটওয়ার্ক ডাউনলোড করার পর আপনার ফোনে ওপেন করুন।


৩. এখন আপনি দুটি অপশন দেখবেন।  প্রথমটি  “Continue with Facebook”  আরেকটি “Continue with phone number” এখানে যে কোন অপশন সিলেক্ট করুন।

৪. তারপর আপনি “First Name” and “Last Name” বসান। এরপর আপনি “User Name ” বসিয়ে দিন। তারপর “Submit” অপশনে ক্লিক করুন।


৫. এরপর দেখবেন আপনি “Enter Your Password” অপশন। সেখানে আপনি নিজের মত করে পাসওয়ার্ড বসিয়ে দিন।


৬. এখন দেখবেন “Enter Your Referral Code” অপশন।  খালি বক্স টিতে এই রেফার কোড বসান (mddelwarhusain)। 

৭. তারপর আপনার কাজ শেষ।  শুধুমাত্র সব কিছু চেক করে নিন। এবং এই চিনহ তে ক্লিক করে রাখুন। 

বি:দ্র: আপনার এখন সকল প্রসেস করা শেষ।  তাই আপনি এখন থেকে দেখুন আপনার এখানে অটোমেটিক কাউন্ট হচ্ছে  কিনা?  যদি না হয়, তাহলে আপনি শুধুমাত্র এখানে ক্লিক করে একটিভ করে নিন।

পোষ্টটি বুজতে সমস্যা হলে ভিডিওটি দেখুন 

আর আপনি প্রতি ১৬ ঘন্টার পর এটাতে ক্লিক করুন প্রতিদিন।  তাহলে আবার এক্টিব হবে। এই ছিল আপনার মাইনপাই আয় করার প্রসেস। বা এইছি করার প্রসেস।

মাইনিং করে ইনকাম

আপনি যদি ঘুমিয়ে থাকেন আর যদি দেখেন অটোমেটিকলি আপনার মোবাইলের মাধ্যমে টাকা ইনকাম হচ্ছে তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয়? এরকমটাই কিন্তু এখন পৃথিবী জুড়ে অহরহ হচ্ছে শুধুমাত্র না জানার কারণে অনেকেই এই সুবিধাটি নিতে পারতাছিনা আজকে আপনাদের জন্য এমন একটি অপরচুনিটি নিয়ে এসেছি শুধু মাত্র হাতে একটি স্মার্টফোন থাকলেই অটোমেটিক হবে টাকা ইনকাম আপনি ঘুমিয়ে থাকলেও হবে টাকা ইনকাম।

online income bd payment bkash
online income bd payment bkash

যারা অনলাইন নিয়ে ঘাটাঘাটি করেন তারা এই ব্যাপারটি শুনে স্বাভাবিক হয়তো মনে হয়েছে আর যারা এরকমটা এখনো করেননি তারা হয়তো বা অবাক হয়েছেন এটা আবার কি? এভাবে করে কি আবার টাকা ইনকাম করা যায় জি বন্ধুরা এটাই সত্যি এভাবে করে টাকা উপার্জন করা যায় শুধু রাস্তাটি সঠিক জানতে হবে ।

আপনারা তো অনেকেই বিটকয়েন এর কথা শুনেছেন যখন মার্কেটে চলে আসে তখন ফ্রিতে মাইনিং করে টাকা ইনকাম করা যেত অনেকে সেই ফ্রি বিটকয়েন মাইনিং করে কোটিপতি হয়েগেছেন এরকম কিন্তু ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় এরকমই নতুন একটি প্ল্যাটফরম চলে এসেছে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে এখান থেকে ফ্রিতে মাইনিং করে অর্থ উপার্জন করা যাবে তাও আবার সম্পূর্ণ ফ্রি তে কোন প্রকারের ইনভেস্ট করতে হবে না।

আপনারা অনেকেই পাই নেটওয়ার্কের কথা শুনেছেন ঠিক ওই কোম্পানির অ্যাপ্লিকেশন এর মতনই নতুন একটি অ্যাপ্লিকেশন বাজারে চলে এসেছে যে অ্যাপ্লিকেশনটি দিয়ে ফ্রিতে মাইনিং করে হবে অর্থ উপার্জন তাও আবার অল্পস্বল্প কোন টাকা নয় হতে পারে লক্ষ লক্ষ কিংবা তারও বেশী কারণ এখানে কোন লিমিট নেই কারণ আপনারা অনেকেই জানেন ডিজিটাল কারেন্সির দাম যে কোন সময় যে কোন পর্যায়ে চলে যেতে পারে সেটা আগে থেকে কেউ বলতে পারে না ।

এমনই একটি নতুন ঈগল মাইনিং নেটওয়ার্ক অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে আজকে আপনাদের মাঝে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে যে অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে ফ্রিতে মাইনিং করে হয়ে যেতে পারেন লাখপতি ।

ঈগল মাইনিং নেটওয়ার্ক কি

ঈগল মাইনিং নেটওয়ার্ক অ্যাপ্লিকেশন কোন সাধারণ অ্যাপ্লিকেশন নয় এটিকে বলা যেতে পারে আলাদিনের চেরাগের মত অর্থাৎ আমরা যখন আলিফ লায়লা দেখতাম তখন দেখতাম আলাদিনের চেরাগ এ ঘষা দিলে একটি জিন বের হতো আর সেই জিন মনের আশা পূরণ করে দিত এমনটা ছোটবেলায় দেখেছিলাম বড় হয়ে যে ওইটার মতোই আবার সুযোগ চলে আসবে সেটা কজনই বা ভাবতে পেরেছিলাম ।

ঈগল মাইনিং নেটওয়ার্ক এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন যেটি মোবাইলে থাকলেই হবে অটোমেটিক অর্থ উপার্জন অর্থাৎ মোবাইলে অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে রেখে দিলে প্রতিদিন শুধু মাত্র 24 ঘন্টা পরপর একবার করে অ্যাপ্লিকেশনের ভেতরে ঢুকলেই ইনকাম রানিং থাকবে অন্যথায় ইনকাম থেমে যাবে অর্থাৎ প্রতিদিন একবার করে অ্যাপ্লিকেশনটি ওপেন করলেই ফ্রিতে ডিজিটাল ক্রিপ্টোকারেন্সি ইনকাম রানিং থাকবে যেগুলোকে পরবর্তী সময়ে ভাঙ্গিয়ে টাকাতে কনভার্ট করে নেওয়া যাবে ।

উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে আপনাদের মাঝে অনেকেই পাই নেটওয়ার্ক অ্যাপ্লিকেশন এর কথা শুনেছেন কিংবা অ্যাপ্লিকেশনে কাজ করে যাচ্ছেন কারণ এই অ্যাপ্লিকেশনটি এখন পৃথিবীতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই কোম্পানির অ্যাপ্লিকেশনটির ভিতোর এখন পৃথিবীজুড়ে অনেক মানুষ কাজ করে থাকে অর্থাৎ এখানে ফ্রিতে ডিজিটাল কারেন্সি মাইনিং হতে

তবে আপনারা অনেকেই জেনে খুশি হবেন ঈগল মাইনিং নেটওয়াক অ্যাপ্লিকেশনে পাই নেটওয়ার্কের মত মাইনিং করা গেলেও এর পাশাপাশি রয়েছে আরেকটি ইনকাম করার জনপ্রিয় মাধ্যম অর্থাৎ ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার উপায় ঈগল মাইনিং অ্যাপ্লিকেশনে আপনারা পাচ্ছেন ভিডিও দেখে কয়েন আর্ন করার বাত্তি একটি সুবিধা যেটি পাই নেটওয়ার্কে এখন পর্যন্ত দেওয়া হয়নি ।

কতদিন মাইনিং কড়ার পর কয়েন কনভার্ট করা যাবে

আমারও একটা সময় মনে হত এই অ্যাপ্লিকেশনগুলো হয়তো বা বুয়া এগুলো হয়তোবা ফ্রিতে কাজ করে নেবে কখনো টাকা দেবে না তবে সেটা কিন্তু এখন আর মনে হয় না কারণ এই অ্যাপ্লিকেশনগুলোর কিছু কন্ডিশন রয়েছে যেগুলো ফিলাপ করার জন্যই কেবল তারা এই ফ্রিতে মাইনিং করার অপশন গুলো দিয়ে থাকে ।

বিষয়টি হয়তোবা আপনি বুঝতে পারেননি তাহলে শুনে নিন অর্থাৎ তারা ফ্রিতে মাইনিং করার অপশন দিয়ে থাকে এজন্য তাদের কমিউনিটি অর্থাৎ গ্রাহক সংখ্যা বাড়ানোর জন্য যখন তাদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে গ্রাহকসংখ্যা হয়ে যায় তখন তারা বিশ্বের বড় বড় একচেঞ্জ কোম্পানির ওয়েবসাইটে লিস্টিং করতে পারে অন্যথায় তারা কখনো ওখানে প্রবেশ করতে পারে না এরকম আরো অনেক নিয়ম কারণ রয়েছে যেগুলোর কারণে তারা ফ্রিতে মাইনিং এর সুবিধা দিয়ে থাকে শুধুমাত্র গ্রাহক বাড়ানোর জন্য ।

তবে বলে রাখা অবশ্যই ভালো এরকম সবাই করলেই যে সব ধরনের অ্যাপ্লিকেশনগুলো ভালো হবে এরকম কিন্তু কোন কথা নেই কারণ সব জায়গাতেই ভালো-মন্দ রয়েছে এখানে তার ব্যতিক্রম নয় অর্থাৎ আপনারা যে কোম্পানি অ্যাপ্লিকেশনগুলোতে বছরকে বছর ধরে মাইনিং করবেন অবশ্যই জেনে নেবেন ওই কোম্পানির অ্যাপ্লিকেশনটি আসলেই রিয়েল কিনা এটি যদি না জেনে নেন তাহলে অনেক বছর মাইনিং করার পরে আপনাদের কষ্ট বৃথা যেতে পারে ।

পাই নেটওয়ার্ক কোম্পানি অ্যাপ্লিকেশন প্রায় দুই থেকে তিন বছর ধরে অনলাইন জগতে রয়েছে ফ্রিতে জনগণকে মাইনিং করার সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে তবে চলতি বছরে ভিতরেই তারা লিস্টিং করতে যাচ্ছে বিভিন্ন বড় বড় এক্সচেঞ্জ কোম্পানিগুলোতে এবং তাদের অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে মাইনিং হওয়া ডিজিটাল কারেন্সিগুলো কনভার্ট করার সুযোগ দিতে যাচ্ছে অতিশিগ্রই জনগণকে ।

এখন যেহেতু ঈগল মাইনিং নেটওয়ার্ক অ্যাপ্লিকেশনটি নতুন এসেছে এটিও যখন একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর হিউজ পরিমান গায়ক হয়ে যাবে তখনই তারা লিস্টিং করে ফেলবেন আর তখনই কেবল এই ফ্রী মাইনিং করা কয়েন গুলোকে ভাঙ্গিয়ে টাকা তে রূপান্তরিত করে নেওয়া যাবে আশা করি বিষয়টি আপনারা পরিপূর্ণভাবে বুঝতে পেরেছেন এজন্য এই অ্যাপ্লিকেশনগুলো বছরকে বছর ধরে ফ্রিতে মাইনিং করার সুযোগ দিয়ে থাকে এবং কয়েক বছর পর তারা মার্কেটপ্লেসে চলে আসে সব নিয়মকানুন মেনে ।

যে কোন দেশ থেকে কি কাজ করা যাবে

অনলাইন জগত যেহেতু স্বাধীন একটা জগত এখানে যেহেতু তেমন একটা কোনো বাধ্যবাধকতা নেই সবাই যেকোনো সময় বিভিন্ন ডিভাইসের মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই প্রবেশ করতে পারে যেহেতু এখানে সকলেই সমান অধিকার পেয়ে থাকে তারই ধারাবাহিকতায় ঈগল মাইনিং নেটওয়ার্কে কাজ করতে চাইলে অবশ্যই সবাই কাজ করতে পারবে এখানে কোন দেশ হিসাবে কোন নিয়ম কারণ বেঁধে দেওয়া নেই ।

শুধুমাত্র আপনার হাতে একটি স্মার্টফোন থাকলেই আর সেই স্মার্টফোনে যদি ইন্টারনেট কানেকশন থাকে তাহলেই কেবল প্রতিদিন ফ্রিতে মাইনিং হবে এই অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে এছাড়া বাড়তি কোনো আসলে তেমন কোনো নিয়ম নেই তবে কোম্পানি যদি মনে করে কোন বিষয় পরিবর্তন আনা টা খুব জরুরী তখন সেটা ভিন্ন কথা।

কিভাবে এখানে একাউন্ট খুলবো

ঈগল মাইনিং নেটওয়ার্কে অ্যাকাউন্ট খোলা টা খুবই সহজ এখানে ফ্রীতেই মোবাইল ব্যবহার করে একাউন্ট খোলা যায় শুধুমাত্র অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে নিতে হবে তবে একাউন্ট খোলার জন্য একটি রেফার কোড এর প্রয়োজন রয়েছে কারণ এখানে রেফার কোড ছাড়া কোনভাবেই একাউন্ট খোলা সম্ভব নয় অবশ্যই যে কারো একটি রেফার কোড ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে ।

Post a Comment

Previous Post Next Post